অনার্স বাংলা সপ্তম পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর

প্রবন্ধ নিবন্ধের রূপভেদ


প্রবন্ধ নিবন্ধের রূপভেদ


প্রবন্ধ


প্রবন্ধ-সাহিত্য : রচনা-সাহিত্য : নিবন্ধ


রম্য রচনা


পত্র-সাহিত্য


ডায়রী


ভ্রমণ সাহিত্য


সমালোচনা সাহিত্য


কমলাকান্তের দপ্তর


বঙ্কিমচন্দ্রের কমলাকান্তের দপ্তরের ‘একা’ রচনাটির ডারবস্তু সংক্ষেপে বিবৃত করে তার রচনাবৈশিষ্ট্য উদাহরণ সহযোগে বিবৃত করো।


কতকগুলি প্রবন্ধে প্রৌঢ়ত্বের মোহভঙ্গ, যৌবনের রঙিন নেশার অবসানের তীব্র অনুভূতিময় উপমার অজস্র প্রাচুর্য ও অপরূপ সুসংগতি ও গভীর ভাবের সুর-ঝংকারের সমন্বয়ে ইহারা পূর্বস্মৃতির আলোচনামূলক সাহিত্যের শীর্ষস্থানীয় হইয়াছে।—বঙ্কিমচন্দ্রের কমলাকান্তের দপ্তরের ‘একা’ প্রবন্ধটি সম্পর্কে এই মন্তব্যটি কতদুর প্রযোজ্য বিচার করো।


“কমলাকান্তের দপ্তরের ভিতর দিয়া বঙ্কিমচন্দ্রের সমগ্র ব্যক্তিপুরুষটি যেমন করিয়া আমাদের কাছে প্রত্যক্ষ হইয়া উঠে তেমন আর কোথাও নহে।”—'একা' প্রবন্ধটির অবলম্বনে এই উক্তির যৌক্তিকতা নির্ণয় কর।


“পুষ্প আপনার জন্য ফুটে না। পরের জন্য তোমার হৃদয় কুসুমকে প্রস্ফুটিত করিও।” এই উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করে দেখাও।


“মনুষ্যজাতির উপর যদি আমার প্রীতি থাকে তবে আমি অন্য সুখ চাই না”—এই উক্তির মধ্যে লেখকের যে জীবন দর্শন প্রকাশিত হয়েছে, তার স্বরূপ-বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দাও।


'কমলাকান্তের দপ্তর’-এর ‘আমার মন' প্রবন্ধটির বক্তব্য বিষয় সংক্ষেপে বিবৃত করে নিবন্ধটির রচনাভঙ্গীর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করো।


“কমলাকান্তের উক্তিগুলির মধ্যে গভীরতা, বাহ্য হাস্যরসের মধ্যে কল্পনা এবং অত্যন্ত প্রকট অসম্বদ্ধ প্রলাপের মধ্যে নিগূঢ় মনস্বিতা আছে।”—কমলাকান্তের দপ্তরের ‘আমার মন' প্রবন্ধের সমালোচনা প্রসঙ্গে মন্তব্যটির মূল্য বিচার করো।


“এই প্রবন্ধগুলিতে জীবনের তীক্ষ্ণ, মৌলিক বিশ্লেষণ, সমালোচনার বিশিষ্ট ভঙ্গী কল্পনাসমৃদ্ধি যোগে অপরূপ ও বিশুদ্ধ হাস্য-কিরণসম্পাতে ডাম্বর হইয়া উঠিয়াছে, গভীর চিন্তাশীল, জীবনের করুণ রিক্ততা ও বঞ্চনার আবেগকল্পিত উপলব্ধির সহিত হাস্যোদ্দীপক, লীলায়িত অথচ সূক্ষ্মসংযমবোধ নিয়ন্ত্রিত কল্পনা-বিলাসের অপূর্ব সমন্বয় সাধিত হইয়াছে।” ‘কমলাকান্তের দপ্তর’-এর ‘আমার মন’ প্রবন্ধটি সম্পর্কে এই উক্তিটি কতদূর প্রযোজ্য বিচার করো।


“আমি অনেক অনুসন্ধান করিয়া দেখিতেছি, পরের জন্য আত্মবিসর্জন ভিন্ন পৃথিবীতে স্থায়ী সুখের অন্য কোন মূল্য নাই।”—উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।


“এ পূজার তাম্রশ্মশ্রুধারী ইংরেজ নামে ঋষিগণ পুরোহিত; এডাম স্মিথ পুরাণ এবং মিল তন্ত্র হইতে এ পূজার মন্ত্র পড়িতে হয়; এ উৎসবে ইংরেজি সম্বাদপত্রসকল ঢাকঢোল, বাঙ্গালা সম্বাদপত্র কাঁসিদার; শিক্ষা ইহাতে নৈবেদ্য এবং উৎসাহ ইহাতে ছাগবলি। এ পূজার ফল ইহলোক ও পরলোকে অনন্ত নরক।”—উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।


বঙ্কিমচন্দ্রের কমলাকান্তের দপ্তরের ‘পতঙ্গ’ প্রবন্ধের ডাববস্তু সংক্ষেপে বিবৃত করে প্রবন্ধটির রচনা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করো।


“অনেকগুলি প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্র জীবনকে একটা প্রবল, সর্বব্যাপী, হাস্যকর অথচ গভীর অর্থপূর্ণ কল্পনার ভিতর দিয়া দেখিয়াছেন; সেই কল্পনার দ্বারা বিকৃত ও রূপান্তরিত হইয়া জীবনের সমস্ত প্রচেষ্টা ও উদ্দেশ্য এক ব্যর্থ উদ্ভট খেয়ালের সূত্রে গ্রথিত বলিয়া প্রতিভাত হইয়াছে।”—বঙ্কিমচন্দ্রের ‘কমলাকান্তের দপ্তরে’, ‘পতঙ্গ’ প্রবন্ধটি সম্পর্কে এই মন্তব্যটির যৌক্তিকতা বিচার করো।


“জ্ঞান-বহ্নি, ধন-বহ্নি, মান-বহ্নি, রূপ-বহ্নি, ধর্ম-বহ্নি, ইন্দ্রিয়-বহ্নি, সংসার বহ্নিময়। আবার সংসার কাচময়।”— বঙ্কিমচন্দ্রের কমলাকান্তের দপ্তরের ‘পতঙ্গ' রচনাটির অবলম্বনে এই উক্তিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।


“ঈশ্বর কি, ধৰ্ম্ম কি, জ্ঞান কি, স্নেহ কি? তাহা কি, কিছু জানি না। তবু সেই অলৌকিক, অপরিজ্ঞাত পদার্থ বেডিয়া বেডিয়া ফিরি। আমরা পতঙ্গ না ত কি?”—বঙ্কিমচন্দ্রের ‘পতঙ্গ’ প্রবন্ধটি অবলম্বনে এই উক্তির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।


“তুমি কি? তা আমি জানি না—আমি জানি না— কেবল জানি যে, তুমি আমার বাসনার বস্তু— আমার জাগ্রতের ধ্যান-নিদ্রায় স্বপ্ন—জীবনের আশ-মরণের আশ্রয়। তোমাকে কখন জানিতে পারিব না।—জানিতে চাহিও না – যে দিন জানিব, সেই দিন আমার সুখ যাইবে। কাম্য বস্তুর স্বরূপ জানিলে কাহার সুখ থাকে?” – আলোর উদ্দেশে পতঙ্গের এই উক্তিতে কমলাকান্তের দপ্তরের ‘পতঙ্গ’ শীর্ষক প্রবন্ধটির মর্মার্থ যেভাবে প্রকাশিত হয়েছে, বিশ্লেষণ করে দেখাও।


কমলাকান্তের দপ্তরের ‘বিড়াল' রচনাটির বক্তব্য বিষয় নিজের ভাষায় বিবৃত করে তার রচনাশৈলীর বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে দেখাও।


“বঙ্কিমের সমস্ত মনন আসিয়াছে কমলাকান্তের আধ-পাগল জীবন রহস্যের মধ্যে গভীর নিমজ্জিত বিশেষ মনোভঙ্গির তির্যক পথ বাহিয়া, যুক্তিধর্মী আলোচনার সকলের-চলা রাজপথ দিয়া নহে।”—এই মন্তব্যটি কমলাকান্তের দপ্তরের 'বিড়াল' প্রবন্ধটির প্রতি কতদূর প্রযোজ্য বিচার করো।


“বঙ্কিম সর্বপ্রথমে হাস্যরসকে সাহিত্যের উচ্চতর শ্রেণীতে উন্নীত করেন। তিনিই প্রথম দেখাইয়া দেন যে, কেবল প্রহসনের সীমার মধ্যে হাস্যরস বদ্ধ নহে; উজ্জ্বল শুভ্র হাস্য সকল বিষয়কেই আলোকিত করিয়া তুলিতে পারে।”—“কমলাকান্তের দপ্তরে'র 'বিড়াল' প্রবন্ধটির সমালোচনা প্রসঙ্গে এই মন্তব্যটির মূল্য নির্ণয় করো।


আমি বুঝাইয়া বলিলাম যে, “সামাজিক ধনবৃদ্ধি ব্যতীত সমাজের উন্নতি নাই।” ‘বিড়াল' রাগ করিয়া বলিল যে, 'আমি যদি খাইতে না পাইলাম, তবে সমাজের উন্নতি লইয়া কি করিব'?”—'বিড়াল' প্রবন্ধের অনুসরণে এই দুই উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করে এবং তাদের মধ্যে কোন্‌টি লেখকের সমর্থন লাভ করেছে, যুক্তিসহ বিশ্লেষণ করে দেখাও।


কমলাকান্তের দপ্তরে বিড়াল প্রবন্ধে আধুনিক সাম্যবাদের আদর্শ, উদার মানবপ্রীতি, মননের গভীরতা ও আঙ্গিক রচনায় অসাধারণ উদ্ভাবন শক্তি বাণীমূর্তি লাভ করিয়াছে।'—আলোচনা করো।


“রচনাগুলির মধ্য দিয়ে কমলাকান্তের একটা উজ্জ্বল ছবি, বর্ণ ও রেখায় মূর্তি পরিগ্রহ করিয়াছে।”—'কমলাকান্তের দপ্তর'-এর পাঠ্য প্রবন্ধাবলি অবলম্বনে কমলাকান্ত চরিত্রের ব্যক্তিত্ব বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।


'এই প্রবন্ধগুলিতে জীবনের তীক্ষ্ণ, মৌলিক বিশ্লেষণ, সমালোচনার বিশিষ্ট ভঙ্গী কল্পনাসমৃদ্ধি যোগে অপরূপ ও বিশুদ্ধ হাস্য-কিরণসম্পাতে ডাম্বর হইয়া উঠিয়াছে।”—‘কমলাকান্তের দপ্তর'-এর পাঠ্য প্রবন্ধগুলির প্রবন্ধ অবলম্বনে এই উক্তিটির যৌক্তিকতা বিচার করো।


“বঙ্কিম সর্বপ্রথমে হাস্যরসকে সাহিত্যের উচ্চতর শ্রেণীতে উন্নীত করেন। তিনিই প্রথম দেখাইয়া দেন যে, কেবল প্রহসনের সীমার মধ্যে হাস্যরস বদ্ধ নহে, উজ্জ্বল শুভ্র হাস্য সকল বিষয়কেই আলোকিত করিয়া তুলিতে পারে।”—‘কমলাকান্তের দপ্তর’-এর পাঠ্য প্রবন্ধগুলির সমালোচনা প্রসঙ্গে এই মন্তব্যটির মূল্য নির্ণয় করো।


“প্রবন্ধের সমস্ত আঙ্গিক-বিন্যাস এখানে ছিন্ন হইয়া ইহা এক মুক্ত মানবাত্মার এক সববন্ধনাতীত মানস অনুভূতির লীলাবিহারক্ষেত্রে পরিণত হইয়াছে।”—'কমলাকান্তের দপ্তর'-এর পাঠ্য প্রবন্ধগুলির অবলম্বনে এই মন্তব্যটির যৌক্তিকতা বিচার করো।


কমলাকান্তের দপ্তর-এ কমলাকান্ত চরিত্রটির পরিকল্পনায় বঙ্কিমচন্দ্রের মানসিকতা ও সাহিত্য দৃষ্টিভঙ্গির যে পরিচয় ফুটে উঠেছে তা উদাহরণ সহযোগে আলোচনা করো।


কমলাকান্তের দপ্তর-এ’ বঙ্কিমচন্দ্র একাধারে স্বদেশপ্রেমিক, সমাজতান্ত্রিক দার্শনিক ও কবি'। তোমার পাঠ্য প্রবন্ধাবলির আলোকে এই মন্তব্যটির যাথার্থ্য বিচার করো।


'কমলাকান্তের দপ্তর'-এ একদিকে বঙ্কিমচন্দ্রের দেশাত্মবোধ ও প্রীতিতত্ত্বের আত্মপ্রকাশ, অন্যদিকে খেয়ালি কল্পনার সঞ্চরণ। গ্রন্থটির প্রবন্ধাবলি অবলম্বনে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।


ছিন্নপত্র


“তোকে আমি যে-সব চিঠি লিখেছি তাতে আমার মনের সমস্ত বিচিত্র ভাব যেরকম ব্যক্ত হয়েছে এমন আমার আর কোনো লেখায় হয় নি।”—ইন্দিরা দেবীকে লেখা রবীন্দ্রনাথের এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে 'ছিন্নপত্র'র অনন্যতা বিশ্লেষণ করো।


'ছিন্নপত্রাবলী পদ্মাতীরের পত্রকাব্য – বিখ্যাত রবীন্দ্র সমালোচকের এই বক্তব্য কতদূর যথার্থ আলোচনা করো।


'এই পত্রসাহিত্যের সর্বাপেক্ষা অভিনব বার্তা হইল জীবনের লঘু, খুঁটিনাটি, হাস্যোদ্দীপক দিকগুলির প্রতি রবীন্দ্রনাথের সরস অভিনিবেশ। –‘ছিন্নপত্র' অবলম্বনে উক্তিটির যৌক্তিকতা আলোচনা করো।


'ছিন্নপত্র’-র মধ্যে প্রকৃতির যে বিশেষ রূপ ও বিচিত্র রহস্যময়তা ফুটে উঠেছে তার স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।


‘ছিন্নপত্র’-রও মূলরস অকৃত্রিম মানবরস-আলোচনা করো | ‘ছিন্নপত্র’-তে যে মানব জীবনালেখ্য প্রকাশিত হয়েছে, তার স্বরূপ বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করো।


'ছিন্নপত্র'-র মধ্যেই অভিব্যক্ত হয়েছে রবীন্দ্রনাথের বেশ কয়েকটি ছোটো গল্পের আভাস। বস্তুত ‘ছিন্নপত্র’ পর্বেই বিকশিত হয়েছে রবীন্দ্র ছোটো গল্পের যুগ।- আলোচনা করো।


অনেক সমালোচক মনে করেন যে, 'ছিন্নপত্র' আসলে পত্রের ছদ্মবেশে রচিত ডায়ারি- এ সম্পর্কে নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করো।


‘ছিন্নপত্র’ নামকরণটি এই পত্রাবলির সংকলনের ক্ষেত্রে কতদূর যথার্থ হয়েছে আলোচনা করো।


'পত্রলেখক ও পত্রপ্রাপক উভয়ের মধ্যে এমন একটি সূক্ষ্ম, অদৃশ্য বন্ধনের যোগসূত্র থাকে যাহাতে উৎকৃষ্ট পত্রসাহিত্যকে এক প্রকারের যৌথ রচনা বলিয়া অভিহিত করা যায়। প্রখ্যাত রবীন্দ্র-সমালোচকের এই মন্তব্য 'ছিন্নপত্র' সম্পর্কে কতখানি সত্য বিশ্লেষণ করো।


Humour-এর মাধ্যমেই রবীন্দ্রনাথ তাঁহার প্রতিবাদ-তিক্ততাকে নিঃশেষে মুক্তি দিয়াছেন—সমালোচকের এই উক্ত 'ছিন্নপত্র' সম্পর্কে কতখানি সত্য আলোচনা করো।


একালের প্রবন্ধ সঞ্চয়ন


“বাংলার চলিত চিত্রকলার সাধারণ বর্ণনা দিয়ে শুরু করা যাক”-সাধারণ বর্ণনা’ লেখক কীভাবে করেছেন, দেখাও।


“সব ছবিরই দুটো দিক থাকে, বলবার কথা আর বলবার ভাষা”- কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি করা হয়েছে? এই উক্তির তাৎপর্য কী?


'পটুয়াশিল্প' প্রবন্ধে লেখক ‘পোশাকি শিল্প সম্পর্কে কি বলেছেন? পটুয়া শিল্পের সঙ্গে পার্থক্য বিচার করে এই শিল্পের বক্তব্যের সারবত্তা কতখানি বিচার করো।


“শিল্পের মূল রহস্যের সন্ধান কী তা জানতে হলে যে কোনো দেশের প্রাগৈতিহাসিক ছবি বা বিশেষ করে বাংলাদেশের প্রকৃত পটুয়া ছবিকে বিশ্লেষণ করতে হবে; কারণ ছবির মূল সত্যের সন্ধান এখানে এসেছিল।"- আলোচনা করো।


“পটুয়া শিল্প বলতে দেশে কয়েকটা কুসংস্কার আছে”—এই উক্তির অর্থ কী? এই উক্তির তাৎপর্য বিচার করো।


“কি বিপুল অপচয় এই প্রয়াসের”—কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি করা হয়েছে? এই উক্তির তাৎপর্য বিচার করো।


"এর পর কী? শিল্পী চলবে কোন পথে?”—কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি করা হয়েছে? এই উক্তির তাৎপর্য কী?


'শিক্ষা ও বিজ্ঞান'—প্রবন্ধের মূল বক্তব্য নিজের ভাষায় প্রকাশ করো এবং এ-সম্পর্কে তোমার অভিমত অর্পণ করো।


'শিক্ষা ও বিজ্ঞান' প্রবন্ধে লেখক মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষাদানের উপযোগিতা কীভাবে স্বীকার করেছেন, যুক্তিসহকারে তা বুঝিয়ে দাও।


“হয়তো জীবনকে অন্যদৃষ্টিতে দেখাই ভালো"—এখানে 'অন্যদৃষ্টি' বলতে কী বোঝানো হয়েছে? কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করা হয়েছে?


“সম্প্রতি আমার সুযোগ ঘটেছিল জাপানযাত্রার”—এই উক্তির আলোকে লেখকের জাপান যাত্রার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করো।


“শেষ পর্যন্ত মানুষই যে পরম সত্য, আমাদের সেই জ্ঞান হোক”— এই সিদ্ধান্ত লেখক কীভাবে করলেন? এতে লেখকের কোন্ মানসিকতা ফুটে উঠেছে?


"আমাদের দেশে এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়বার পরীক্ষা খুবই বাঞ্ছনীয় যার বিশেষ ঝোঁক থাকবে বিজ্ঞান ও সমাজতন্ত্রের উপরে এবং যেটি চালানো হবে কোনো ভারতীয় ভাষার মাধ্যমে”- লেখকের এই সিদ্ধান্তের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।


“অনেক সময় বলা হয় যে ভারতীয় ভাষাগুলিতে উপযুক্ত পরিভাষার অভাব বাধা সৃষ্টি করতে পারে বিজ্ঞানচর্চার”–বিজ্ঞান শিক্ষায় ভাষা ব্যবহারের গুরুত্ব সম্পর্কে লেখকের অভিমত ব্যাখ্যা করো।


“আমাদের দেশে সম্প্রতি মহান স্বামী বিবেকানন্দের জন্মশতবার্ষিকী উৎসব উদযাপিত হয়ে গেল। তিনি মোক্ষেরও উপরে স্থান দিয়েছিলেন দুর্গত মানুষের সেবায়।”—কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করা হয়েছে? এই উক্তির তাৎপর্য বিচার করো।


অন্নদাশঙ্কর রায় রচিত 'যে দেশে বহু ধর্ম বহু ভাষা' প্রবন্ধটির সংক্ষিপ্ত পরিচয়সহ তার বক্তব্য বিষয়ের যুক্তিবত্তা সম্বন্ধে আলোচনা করো।


“যে দেশে বহু ধর্ম বহু ভাষা” প্রবন্ধে বহুধর্মী এবং বহুভাষী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রধর্ম এবং রাষ্ট্রভাষা বিষয়ে লেখক অন্নদাশঙ্করের নীতিগত অভিমত কী, এবং কী কী দৃষ্টান্ত সাহায্যে তা সমর্থন করেছেন বুঝিয়ে লেখো।


বহুভাষার দেশ ভারত সম্পর্কে অন্নদাশঙ্কর রায়ের বক্তব্য পরিস্ফুট করে হিন্দিকে ‘জাতীয় ভাষা’ রূপে গ্রহণ করা চলে কি না সে বিষয়ে আলোচনা করো।


যে দেশে বহু ধর্ম বহু ভাষা' প্রবন্ধে অন্নদাশঙ্কর রাষ্ট্রভাষারূপে ইংরেজির সমর্থনে যে সমস্ত যুক্তি উত্থাপন করেছেন, তার ওপর আলোকপাত করো।


'কৃষিসমস্যা ও আমরা' প্রবন্ধে লেখক কৃষিসমস্যার উৎস সন্ধানে কোন কোন তথ্যের উল্লেখ করেছেন? লেখকের চিন্তানুসারে এই মত বিশ্লেষণ করো।


“সোভিয়েট পরিকল্পনার এই যুক্তিসূত্রে অবশ্যই প্রত্যক্ষ সমস্যার রঞ্জন ছিল।”—সোভিয়েট পরিকল্পনার যুক্তিসূত্র আলোচনা করে এই মতের যাথার্থ্য বিচার করো।


“ধনবিজ্ঞানের একটি সিদ্ধান্ত, বিনিয়োগের হারের সঙ্গে আর্থিক প্রগতির অঙ্গাঙ্গি সম্পর্ক এখনো অখণ্ডিত।”—এই সূত্রের আলোকে সোভিয়েট বা চিনদেশে বিনিয়োগের বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।


“কৃষিসমস্যা ও আমরা”—প্রবন্ধে সোভিয়েট রাশিয়া ও চিন দেশের কৃষিসমস্যা সমাধানে সরকারের নানাবিধ উপায় গ্রহণ সম্পর্কে লেখক যে আলোচনা করেছেন, তা নিজ ভাষায় বিবৃত করো।


“আমাদের আর্থিক অবস্থার প্রতিস্ব খুঁজতে হলে বাইরের পৃথিবীতে চিন ছাড়া অন্য কোনো দেশই নাই।”—এই উক্তির আলোকে ভারত-চিন কৃষিসমস্যার আলোচনা করো।


'কৃষিসমস্যা ও আমরা' প্রবন্ধে লেখক কৃষিসমস্যাকে কোন দিক থেকে দেখেছেন? সমস্যার সমাধান সম্পর্কে লেখকের অভিমত কতখানি যুক্তিগ্রাহ্য?


“রুশদের যেমন ছিল, চিনাদেরও সবচেয়ে বড়ো সমস্যা কৃষকশ্রেণির সঙ্গে হার্দ্যবিনিময়ের” —এই উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।


“সোনার কাঠি-রুপোর কাঠি সব কিছুই তাই কৃষিসম্পদ ; এই সোনার কাঠি, রুপোর কাঠি এখনও যেহেতু ধরাছোঁয়ার বাইরে আমাদের পরিকল্পনার ব্যর্থতা সর্বত্র এক অপ্রচ্ছন্ন নৈরাশ্যের মধ্যে দিয়ে প্রকাশ পাচ্ছে।”—আলোচনা করো।


'কৃষিসমস্যা ও আমরা'—প্রবন্ধটির সাহিত্যিক মূল্য নির্ধারণ করো।



একালের সমালোচনা সঞ্চয়ন



গোপাল হালদারের অনুসরণে 'আধুনিক সাহিত্য' প্রবন্ধটির বিষয়বস্তু বর্ণনা করো।


'আধুনিক সাহিত্যের বিষয় বা বক্তব্যের দিকে লক্ষ্য রাখলে আমরা দেখি তার মূল্যবোধ বদলেছে।'—আধুনিক সাহিত্য প্রবন্ধ অবলম্বনে দেখাও কোন্ কোন্ দিকে মানুষের মূলবোধ বদলেছে এবং প্রাচীন সাহিত্যের মূল্যবোধের সঙ্গে আধুনিক মূল্যবোধের পার্থক্যগুলি নির্দেশ করো।


“ইতিহাসের তিনটি বড় রকমের সমুখানের মধ্য দিয়ে আধুনিকতার এই ক্রমবিকাশকেও আমরা চিহ্নিত করতে পারি।”—বিশ্বের ইতিহাসে আধুনিকতার আলোচনা প্রসঙ্গে উক্তিটি বিশদ করো।


বিশ্বসাহিত্যের পটভূমিকায় বাংলা সাহিত্যে আধুনিকতা-বিষয়ে আলোচনা করো।


রবীন্দ্রনাথের কাব্য-প্রতিভার বৈশিষ্ট্য এবং তাঁর উত্তরসাধকদের একটা সামগ্রিক অথচ সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।


“তাঁদের পক্ষে অনিবার্য ছিল রবীন্দ্রনাথের অনুকরণ, এবং অসম্ভব ছিল রবীন্দ্রনাথের অনুকরণ।”—কাদের সম্বন্ধে উক্তিটি করা হয়েছে এবং ‘অনুকরণ’ কেন ‘অনিবার্য’ ও ‘অসম্ভব' ছিল, বুঝিয়ে বলো।


রবীন্দ্রনাথের উত্তর-সাধক হয়েও সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত এবং নজরুল ইসলাম কতখানি স্বাতন্ত্র্যের পরিচয় দিয়েছেন আর কতখানিই বা প্রভাবিত হয়েছেন, সে বিষয়ে আলোকপাত করো।


রবীন্দ্রনাথের উত্তর সাধক হয়েও স্বল্প দূরবর্তী কালের কবিরা কীভাবে তার বাইরে গিয়ে স্বাতন্ত্র্য অর্জন করেছিলেন, সে বিষয়ে আলোকপাত করো।


“আজকে আমাদের উত্তরাধিকার আবিষ্কার করতে হলে যাদের রচনাবলী বিচার করতে হবে, তাঁদের মধ্যে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের বিশেষ মর্যাদা"–প্রসঙ্গ নির্দেশ করে এই উক্তির যাথার্থ্য বিচার করো।


“সাহিত্যশিল্পের জগতে বিশেষ করে আমাদের ঐতিহাসিক বিনয় প্রয়োজন।”—আলোচনা করো।


“গত শতাব্দীর কণ্টকিত সংস্কৃতির ক্ষেত্রে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত এই ঐতিহ্য রক্ষায় এক দিপাল। সেখানে তাঁর কাজ শুধু উপভোগ্য লেখা নয়, তাঁর সাহিত্যজীবনে রূপকও বটে।”—এই মন্তব্যের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।


“অবশ্য এ-কথা মানতে হবে যে, সমস্যাই শুধু ঈশ্বর গুপ্তকে উত্তেজিত করে, সেইটুকুই তাঁর কৃতিত্ব। তিনি মুখ ফিরিয়ে কাব্যসাধনা করেননি এইটাই বড়ো কথা।”—এই উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।


“আমরা কবিত্ব বলতে যা বুঝি, রোমান্টিক কাব্যের সে-সংজ্ঞা গুপ্ত-কাব্যে প্রযোজ্য না-হলেও তার নিজস্ব মর্যাদা আছে।”—এই উক্তিটির সার্থকতা কী বিচার করো।


“তা ছাড়া মনে রাখা দরকার যে তিনি যে যুগসন্ধির, সামাজিক দোটানার, শিক্ষার ও ঐতিহ্যের আপাতবিরোধের কবি, সে-বিরোধে তিনি ঐতিহ্যের চেনা পক্ষই নিয়েছিলেন।”—আলোচনা করো।


বিষ্ণু দে-র ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত প্রবন্ধে গুপ্তকবির কাব্যকৃতির বৈশিষ্ট্য যে দৃষ্টিভঙ্গিতে আলোচিত হয়েছে তা কতদূর যুক্তিসঙ্গত বর্ণনা করো।


“ঐতিহাসিক কারণে ও ব্যক্তিগত দুর্ভাগ্যে ঈশ্বর গুপ্ত এই রীতির সার্থকতা ও সীমাবদ্ধতা একাধারে দুয়েরই দৃষ্টান্ত।”—আলোচনা করো।


রূপকথা ও উপকথার সংজ্ঞা কী? এই দুই নামের বৈশিষ্ট্য ও স্বাতন্ত্র্য কী? রূপকথার বৈশিষ্ট্য ও প্রভাব কীভাবে পরিমাপ করা যায়?


"রূপকথার বিরুদ্ধে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রধান অভিযোগ—ইহার অলীকতা ও অবাস্তবতা”—এই উক্তির আলোকে লেখকের মতামতকে বিশ্লেষণ করো।


“রূপকথা কতকগুলি অসম্ভব বাহ্যঘটনার ছদ্মবেশ পরিয়া আমাদের মনের সহিত ইহার প্রকৃত ঐক্যের কথা গোপন রাখিতে চেষ্টা করে।" -আলোচনা করো।


“এই রূপকথার রচয়িতার কোন নামকরণ হয় নাই।”—এই উক্তিটি ব্যাখ্যা করো।


“আমাদের বঙ্গদেশের সামাজিক অবস্থা ও বিচারের কি এক সম্পূর্ণ ছবি এই রূপকথার মধ্যে প্রতিফলিত হইয়াছে।”—উদ্ধৃত উক্তিটি তথ্য সহযোগে মন্তব্যটির বিশ্লেষণ করো।


মানবজীবনে রূপকথার স্থায়ী প্রভাব সম্পর্কে লেখক যে মন্তব্য করেছেন, তার আলোচনা করো।


“রুপকথার সৌন্দর্যসম্ভার তাহারই জন্যে, যে পৃথিবীর সংকীর্ণ আয়তনের মাঝে নিজ আশা ও কল্পনাকে সীমাবদ্ধ করে নাই।”—উদ্ধৃতিটি তথ্য সহযোগে আলোচনা করো।


‘রূপকথা' প্রবন্ধটির সাহিত্যমূল্য কতখানি তা প্রবন্ধসাহিত্যের মানদণ্ডে বিচার করো।



প্রবন্ধ নিবন্ধের রূপভেদ


‘প্রবন্ধ’ শব্দের ব্যুৎপত্তিগত ব্যাখ্যায় ‘প্রকৃষ্ট’ ও ‘বন্ধন’ শব্দ দুটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একটি বিশেষ সংরূপ হিসেবে প্রবন্ধের অবির্ভাবের কারণ এবং তার লক্ষণগুলি নির্দেশ করো।


বিষয়গৌরবী প্রবন্ধ ও আত্মগৌরবী প্রবন্ধের মূলগত প্রভেদগুলি চিহ্নিত করো। বাংলায় দুই ধরনের প্রবন্ধের একটি করে নিদর্শনসহ তাদের বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।


রম্যরচনা কোন্ কোন্ গুণে রমণীয় হয়ে ওঠে? রম্যরচনা আর লঘুরচনা কি এক জাতের? বাংলা সাহিত্যের একজন সফল রম্য রচনাকার সম্পর্কে আলোকপাত করো।


ব্যক্তিগত প্রবন্ধ ও রম্যরচনার মধ্যে কোথায় মিল এবং কোথায় অমিল তা বুঝিয়ে দাও। উদাহরণের সাহায্যে তোমার বক্তব্য পরিস্ফুট করো।


‘পত্র’ কোন কোন বৈশিষ্ট্যে সাহিত্যিক কৌলীন্য অর্জন করে? পত্রের মধ্যে কীভাবে শিল্পী ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে, তা দৃষ্টান্ত সহ ব্যক্ত করো। সাহিত্য রসস্বাদী পত্র রচনায় প্রেরকের সঙ্গে সঙ্গে প্রাপকেরও কোনো ভূমিকা থাকে কিনা সে বিষয়ে ইঙ্গিত দাও।


রোজ নামচা কি ডায়েরির সার্থক প্রতিশব্দ? আত্মজীবনীর সঙ্গে ডায়েরির প্রভেদ উদাহরণের সাহায্যে স্পষ্ট করো।


ব্যক্তিগত ডায়েরি কীভাবে বহুজনের আস্বাদ্য হয়ে ওঠে তা বিচার করো। একটি সাহিত্যিক পদবাচ্য ডায়েরির বিষয় ও রীতি—বিশ্লেষণ করো।


ভ্রমণের অভিজ্ঞতাকে ভ্রমণ সাহিত্যে রূপান্তরিত করার জন্য কী ধরনের কলা-কৌশল প্রয়োজন? বাংলা সাহিত্যে এমন একজন লেখকের পরিচয় দাও ভ্রমণকাহিনি রচয়িতা হিসাবেই যাঁর খ্যাতি।


সাহিত্য সমালোচনা কখন নিজেই সাহিত্যিক সৃষ্টি হয়ে ওঠে? নিদর্শন স্বরূপ একটি সাধারণ সমালোচনার সঙ্গে একটি দৃষ্টিমূলক সমালোচনার তুলনা করো।


একালে সাহিত্য সমালোচনার যে বিচিত্র পদ্ধতির উদ্ভব ঘটেছে, তার মধ্যে যে-কোনো দুটি পদ্ধতির সম্পর্কে আলোচনা করো। প্রতিটি পদ্ধতির একটি করে প্রবন্ধের নিদর্শন দিয়ে তোমার বক্তব্য সুস্পষ্ট করো।


মনোবৈজ্ঞানিক সমালোচনা বলতে কী বোঝ ? এই ধরনের সমালোচনা সাহিত্যের মূল বিষয় সম্পর্কে পাঠককে কতটা ওয়াকিবহাল করে, তা একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও।


সাহিত্য সমালোচনায় তুলনামূলক পদ্ধতিটি বিশ্লেষণ করো। বাংলা সাহিত্যে কোন প্রাবন্ধিকের হাতে এর প্রথম সফল প্রয়োগ ঘটেছিল তা বোঝাবার জন্য তাঁর রচিত প্রাসঙ্গিক দুটি প্রবন্ধের উপর আলোকপাত করো।


তুলনামূলক সমালোচনা এবং মূল পাঠভিত্তিক সমালোচনার বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও। উল্লিখিত পদ্ধতি দুটির মধ্যে কোন্‌টিকে তুমি শ্রেয়তর মনে করো, সে বিষয়ে যুক্তিসহ তোমার অভিমত দাও।


পত্রসাহিত্য ও পত্রসাহিত্যের আঙ্গিকে লেখা উপন্যাস—এ দুইয়ের মধ্যে মিল অমিল কোথায় উপযুক্ত উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা করো। প্রসঙ্গত পত্রকাব্য সম্পর্কে তোমার ধারণা পরিস্ফুট করো।


'যে পদ্ধতিই অবলম্বন করা হোক না কেন, সাহিত্য সমালোচনা আসলে সাহিত্যেরই আস্বাদন। বক্তব্যটির পক্ষে অথবা বিপক্ষে তোমার অভিমত দাও।


ভ্রমণ কাহিনি এবং ভ্রমণোপন্যাস কি বিষয় ও রীতি দিক থেকে সমগোত্রীয় রচনা, তোমার বক্তব্য প্রতিপাদনের জন্য যথোপযুক্ত উদাহরণ দাও।


সমালোচনা সাহিত্য কি সাহিত্য? বাংলা সাহিত্যে বিভিন্ন শ্রেণির সমালোচনার নাম উল্লেখ করে মার্কসীয় সমালোচনার পদ্ধতির পরিচয় দাও।


ডায়েরি সাহিত্য পদবাচ্য ভাবা যায় কি? ব্যক্তিগত দিনলিপি কীভাবে সার্বজনীন হয়ে ওঠে দৃষ্টান্ত সহ আলোচনা করো।


প্রবন্ধের সংজ্ঞা নির্ণয় করো। প্রবন্ধের শ্রেণিবিভাগ করে তা উদাহরণ ও বৈশিষ্ট্যসহ বুঝিয়ে দাও।


ব্যক্তিগত ও বস্তুগত প্রবন্ধের পার্থক্য উদাহরণসহ লিপিবদ্ধ করো।


পত্রসাহিত্য কাকে বলে? ডায়েরি কাকে বলে? পত্র ও ডায়েরির পার্থক্য উদাহরণ সহ বুঝিয়ে দাও।


পত্রসাহিত্য কাকে বলে? ডায়েরি কাকে বলে? পত্র ও ডায়েরির পার্থক্য উদাহরণ সহ বুঝিয়ে দাও।


ভ্রমণ সাহিত্যের স্বরূপ উদ্ঘাটন করে বাংলা ভ্রমণ সাহিত্যের উদাহরণ দাও।


জীবন সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য আলোচনা করে বাংলা জীবনী সাহিত্যের পরিচয় দাও।


রম্যরচনা বলতে কী বোঝ? উদাহরণ সহ বুঝিয়ে দাও।


প্রকৃত সমালোচনার স্বরূপ কী? বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন শ্রেণির সমালোচনার নাম লিখে উদাহরণসহ বিশ্লেষণ করো।


প্রকৃত সমালোচনা কাকে বলে? বাংলা সাহিত্যে বিভিন্ন শ্রেণির সমালোচনার নাম করো।



কমলাকান্তের দপ্তর


“কবি বঙ্কিম ও প্রাবন্ধিক বঙ্কিমের প্রতিভা একত্রে যুক্ত হইয়া কমলাকান্তের দপ্তরকে বাংলা সাহিত্যে এক অভিনব মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করিয়াছে।” আলোচনা করো।


“আত্মবিস্মৃত জাতিকে জাগ্রত করিতে হইলে যুক্তি অপেক্ষা ব্যঙ্গ অধিকতর কার্যকরী।” কমলাকান্তের দপ্তরে হাস্যরসিক বঙ্কিমের কৃতিত্ব নিরূপণ করিয়া এই উক্তিটি সম্পর্কে তোমার অভিমত সংক্ষেপে বিবৃত করো।


“বাহিরের দিক হইতে কমলাকান্তের দপ্তর কয়েকটি হালকা ব্যঙ্গ-হাস্য-দুঃখ বেদনামূলক প্রবন্ধের সমষ্টি কিন্তু একটু তালাইয়া দেখিলে বুঝা যাইবে, এই বিচ্ছিন্নতার মধ্যে একটা মূলতত্ত্ব ওতপ্রোত হইয়া আছে, ইহাই কমলাকান্তের দর্শন।” এই উক্তিটি সম্বন্ধে সবিস্তারে আলোচনা করো।


বঙ্কিমচন্দ্র স্বয়ং কমলাকান্তের দপ্তরকে তাঁহার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন। কমলাকান্তের দপ্তর সম্পর্কে বঙ্কিমের এই অভিমতের যৌক্তিকতা বিচার করো।


কমলাকান্তের ‘আমার মন' রচনাটিতে কমলাকান্তের আত্ম-উপলব্ধির যে পরিচয় পরিস্ফুট তা আলোচনা করো।  ‘আমার মন' প্রবন্ধ বিশ্লেষণ করে বঙ্কিমচন্দ্রের দার্শনিক উপলব্ধির স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।


'কমলাকান্তের দপ্তর'-এর 'হাস্যরস' ব্যঙ্গাত্মক রচনার সমধর্মী। হাস্যরসের শ্রেণিবিচার করে এই দিক থেকে তোমার পাঠ্য প্রবন্ধগুলির মূল্যায়ন করো।


‘কমলাকান্তের দপ্তরের’ কোন রচনাটিতে একটি সংগীতের সুরের সূত্র অবলম্বন করে কমলাকান্ত আত্মজিজ্ঞাসায় উন্মুক্ত হয়ে উঠেছেন এবং তাঁর আত্মবিশ্লেষণ সেই রচনায় যেমনভাবে প্রকাশ পেয়েছে তার পরিচয় দাও।


'কমলাকান্তের দপ্তর'-এ কমলাকান্ত চরিত্রটির পরিকল্পনায় বঙ্কিমচন্দ্রের মানসিকতা ও সাহিত্যিক দৃষ্টিভঙ্গির যে পরিচয় ফুটে উঠেছে তা উদাহরণ সহযোগে আলোচনা করো।


কমলাকান্তের দপ্তরে ‘বিড়াল' প্রবন্ধে আধুনিক সাম্যবাদের আদর্শ, উদার মনের প্রীতি, মননের গভীরতা ও আঙ্গিক রচনায় অসাধারণ উদ্ভাবন শক্তি বাণীমূর্তি লাভ করেছে-আলোচনা করো।


'আমার মন' প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্র সরস কথাচ্ছলে গুরুতর শিক্ষাণীয় বিষয় উপস্থাপিত করেছেন। প্রবন্ধটি অবলম্বন করে লেখকের এই সরস কথা ও গুরুগম্ভীর বিষয়ের সংগতির স্বরূপ বুঝিয়ে দাও।


'আমার মন' রচনাটির বক্তব্য বিষয়ের পশ্চাৎপটে লেখকের ব্যক্তিত্বের যে পরিচয় ফুটেছে, তা লিপিবদ্ধ করো।


“আমার মন' প্রবন্ধে একই সঙ্গে রঙ্গ রসিকতা ও গভীর চিন্তাশীলতার সমন্বয় আলোচনা করো।


বঙ্কিম সাহিত্যে ‘কমলাকান্তের স্থান নির্ণয় করে ‘কমলাকান্তের দপ্তর' গ্রন্থের প্রকাশ পর্বের ভূমিকা লেখো।


'কমলাকান্তের দপ্তর' গ্রন্থটির পরিকল্পনায় ইংরাজি সাহিত্যের প্রভাব রয়েছে কী ? বাংলা সাহিত্যে এই গ্রন্থের প্রবন্ধগুলি নুতন আঙ্গিকের শিল্পশৈলীর যে পরিচয় আছে তা আলোচনা করো। এই প্রবন্ধগুলো কোন্ শ্রেণিভুক্ত বলে তোমার মনে হয়।


বঙ্কিমচন্দ্র ‘কমলাকান্তের মাধ্যমে যে হাস্যরসের সৃষ্টি করেছেন তা সংক্ষেপে আলোচনা করো।


বঙ্কিমচন্দ্র ‘কমলাকান্তের দপ্তরে' যে জীবনদর্শন এবং মানব প্রীতির পরিচয় দিয়েছেন তা বিশদ আলোচনা করো।


বঙ্কিম সাহিত্যে স্বদেশচেতনার প্রভাব ‘কমলাকান্তের দপ্তর’-এ প্রকাশিত মনোভাব অবলম্বনে আলোচনা করো।


'কমলাকান্ত দপ্তর'-এর প্রবন্ধগুলি সমাজচেতনার প্রতীক—আলোচনা করো।



“বিড়াল”


“বিড়াল” রচনায় নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে য়ুরোপীয় শিক্ষা ও সভ্যতার প্রতি কীভাবে ব্যঙ্গ প্রকাশিত হয়েছে আলোচনা করো। এই প্রসঙ্গে ধনতন্ত্র সমাজতন্ত্রের মধ্যে দ্বন্দ্বের উদ্ঘাটন করো।


“বিড়াল” রচনায় লেখকের সমাজতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় | ‘বিড়াল’ রচনায় বঙ্কিমচন্দ্রের সাম্যবাদ চিন্তার পরিচয়


“থাম! থাম মার্জার পণ্ডিত! তোমার কথাগুলি ভারি সোসিয়ালিস্টিক। সমাজ বিশৃঙ্খলার মূল!'—আলোচ্য বক্তব্যটির তাৎপর্য আলোচনা করো।


‘একা' প্রবন্ধের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে লেখো | 'একা' প্রবন্ধের নামকরণের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।


'একা' প্রবন্ধের মধ্যে বঙ্কিমচন্দ্র একাকীত্বজনিত যে গভীর হৃদয়যন্ত্রণা ব্যক্ত করেছেন, তার পরিচয় দাও।


'একা' প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের যে গভীর জীবনদর্শন প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা করো।


‘আমার মন’


‘আমার মন’ প্রবন্ধটির বিষয়বস্তুর পরিচয় প্রদান করো এবং এই প্রবন্ধ রচনায় লেখক যে সাহিত্য কুশলতার পরিচয় দিয়েছেন তার আলোচনা করো।


'আমার মন' রচনাটি প্রবন্ধ না গল্প? এর রচনাভঙ্গির বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে আলোচনা করো।


“বঙ্কিমচন্দ্র যে জীবনদর্শন তত্ত্বকারে ধর্ম্মতত্ত্বে, কৃষ্ণচরিত্রে ও ভগবদ্গীতার টীকায় ব্যাখ্যা করিয়াছেন, তাহাই রসসাহিত্য আকারে কমলাকান্তের মুখে দিয়েছেন; এদিক হইতে বিচার করলে কমলাকান্তকে বঙ্কিমচন্দ্রের মুখপাত্র বলা যায়”—উক্তিটির আলোচনা করো।


'আমার মন' প্রবন্ধ হইতে হাস্যরসিক বঙ্কিমচন্দ্র সম্বন্ধে তোমার ধারণা লিপিবদ্ধ করো।


“পরিহাসের আবরণে সুগভীর তত্ত্ব পরিবেষণই কমলাকান্তের আসল উদ্দেশ্য”— “আমার মন” প্রবন্ধে কমলাকান্তের এই আসল উদ্দেশ্যটি কীরূপে ব্যক্ত হয়েছে তার পরিচয় দাও।


‘পতঙ্গ’


‘পতঙ্গ’ প্রবন্ধটির মূল বক্তব্য নিজের ভাষায় লেখো | 'পতঙ্গ' প্রবন্ধটির নামকরণের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।


‘পতঙ্গ’ প্রবন্ধের মধ্যে একটি গভীর দার্শনিক তত্ত্বকে রূপকের আশ্রয়ে কীরূপে প্রকাশ করা হয়েছে, সে সম্বন্ধে আলোচনা করো।


'বিড়াল'


বঙ্কিমচন্দ্রের 'বিড়াল' প্রবন্ধে বিড়াল ও কমলাকান্তের বিতর্ক সংলাপ নিজের ভাষায় লিপিবদ্ধ করো।


কমলাকান্ত চক্রবর্তী কে? তিনি বিড়ালের নিকট হইতে সমাজতন্ত্রের মূলতত্ত্ব কীরূপে শিক্ষালাভ করেছিলেন ? বিড়ালের বক্তব্যের উত্তরে তিনি কী বলেছিলেন ? 'বিড়াল' প্রবন্ধ অবলম্বনে আলোচনা করো।


কমলাকান্ত ও বিড়ালের কথোপকথনের মধ্য দিয়ে সমকালীন সমাজব্যবস্থার ধনী-দরিদ্রের আর্থিক অসাম্যের যে বিবরণ পাওয়া যায়, তা আলোচনা করো।


'বিড়াল' প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের কৌতুকরস-রসিকতার যে পরিচয় পাওয়া যায়, তা লিপিবদ্ধ করো।


ছিন্নপত্র


'ছিন্নপত্র' অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের মানস বৈশিষ্ট্য-র সম্পর্কে পরিচয় দাও।


ছিন্নপত্রে রবীন্দ্রনাথের গদ্যশৈলীর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও | ‘ছিন্নপত্রের’ পত্রগুলি অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের গদ্যরীতির পরিচয় দাও।


'গ্রামীণ বাংলার সাধারণ জীবনের ছবি ছিন্নপত্রের কোন্ কোন্ চিঠিতে প্রাণবন্ত হয়ে ধরা দিয়েছে।— আলোচনা করো।


রবীন্দ্রনাথের ‘ছিন্নপত্রের' পাঠ্যপত্র অবলম্বনে তার ‘মানবপ্রীতির' স্বরূপটি পরিস্ফুট করো | 'রবীন্দ্রনাথের প্রতিফলন হয়েছে ছিন্নপত্রের চিঠিতে' —আলোচনা করো।


রবীন্দ্রনাথের সবিপুল পত্রসাহিত্যের মধ্যে 'ছিন্নপত্রে'র বিশিষ্টতা কী | 'ছিন্নপত্র' পত্রসাহিত্য হিসাবে কতটা সার্থক?


ছিন্নপত্র রবীন্দ্রনাথের লুক্কায়িত সাহিত্য বীজ—উক্তিটি ব্যাখ্যা করো | ছিন্নপত্র রবীন্দ্রনাথের প্রেরণাস্বরূপ বলতে কী বোঝ?


“ছিন্নপত্রের মধ্যেই অভিব্যক্ত হয়েছে রবীন্দ্রনাথের বেশ কয়েকটি ছোটোগল্পের আভাস। বস্তুত ‘ছিন্নপত্র' পর্বেই বিকশিত হয়েছে রবীন্দ্র ছোটোগল্পের যুগ।”— আলোচনা করো।


‘ছিন্নপত্র আকারে চিঠি কিন্তু প্রকারে রবীন্দ্র মনের আয়না'— বিচার করো | 'রবীন্দ্র জিজ্ঞাসু যিনি, তাঁর কাছে ছিন্নপত্র হয়ে উঠতে পারে এক আশ্চর্য মায়ামুকুর'। সমালোচকের মন্তব্যের আলোকে রবীন্দ্র জীবন ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে ছিন্নপত্রের গুরুত্ব নিরূপণ করো।


আমাদের ঘাটে একটি নৌকা.....শীর্ষক পত্রটি রবীন্দ্রজীবন ও সৃষ্টির ক্ষেত্রে কী ভূমিকা পালন করেছে আলোচনা করো।


ছিন্নপত্রে পদ্মাতীরের প্রকৃতির অনুপম চিত্র অঙ্কিত হয়েছে। উদাহরণসহ আলোচনা করো।


ছিন্নপত্রের কোনো কোনো চিঠিতে যে শুভ্র সুন্দর হাস্যরসের পরিচয় পাওয়া যায় তা সংক্ষেপে আলোচনা করো।


ছিন্নপত্রের ১৮ সংখ্যক পত্রে যে অপূর্ব ব্যাঞ্জনাময় ভাষায় কবি প্রকৃতির সঙ্গে অন্তরঙ্গ ভাব বিনিময়ের কাহিনি ব্যক্ত করেছেন তার স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।


রবীন্দ্রনাথের মর্ত্যপ্রীতির প্রতিফলন ঘটেছে ছিন্নপত্রের চিঠিতে।— আলোচনা করো।


রবীন্দ্রনাথের বৈশিষ্ট্য প্রকৃতি-চৈতন্যে পল্লবিত হতে পেরেছে ছিন্নপত্রের যুগে। মন্তব্যটি বিচার করো। বিশ্বপ্রকৃতির সাথে কবি-চেতনার মিলন ছিন্নপত্রে প্রকাশ পেয়েছে— আলোচনা করো। ছিন্নপত্রের চিঠিগুলিতে সৌন্দর্য সাধক রবীন্দ্রনাথের যে পরিচয় ফুটে ওঠে তার বর্ণনা দাও।


রবীন্দ্রনাথের কোনো কোনো কাব্যের প্রবেশক রূপে ছিন্নপত্রের গুরুত্ব | বিশ্বপ্রকৃতির সঙ্গে কবিচেতনার মিলন ছিন্নপত্রের চিঠিগুলির মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে তা আলোচনা করো।


পটুয়া শিল্প


পটুয়া ছবি আর কালিঘাটের ছবি কি সমর্থক? আসল পটুয়া ছবি বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন এবং তা আটপৌরে অথবা পোশাকি, কোন শিল্পের অন্তর্গত? নগর জীবনের সংস্পর্শে এ জাতীয় ছবিতে কোন ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে এবং লেখক তা কতটা বাঞ্ছনীয় মনে করেছেন বুঝিয়ে দাও।


“সব ছবিরই দুটো দিক থাকে”—কোন্ কোন্ দিক এবং তার পটুয়া শিল্পে কীভাবে আত্মপ্রকাশ করেছে? অন্যান্য দেশের প্রাগৈতিহাসিক শিল্পের সঙ্গে আমাদের পটুয়া শিল্পের প্রভেদ লেখকের অনুসরণে বিশ্লেণে করো।


“আর কোনো দেশের প্রাগৈতিহাসিক শিল্পী এ অবস্থা পায়নি।”—কোন অবস্থার কথা বলা হয়েছে? ইউরোপীয় শিল্পসাধনার অধুনা পূর্ব অবস্থাটি বুঝিয়ে দাও। তার বর্তমান অবস্থাকে দাবা খেলার সঙ্গে তুলনা করার কারণটি পরিস্ফুট করো।


পটুয়া শিল্পী কী? এই শিল্পের আঙ্গিক ও বিশেষত্ব বিষয়ে যামিনী রায় যা ভেবেছেন তা নিজের ভাষায় আলোচনা করো।


“শিল্পের পক্ষে এই জাতের একটা পৌরাণিক জগতে বিশ্বাস করবার অনিবার্য প্রয়োজনীয়তা বারবার প্রমাণিত হয়েছে”—পৌরাণিক জগত বলতে কী বোঝানো হয়েছে? বাংলার পটুয়ারা কীভাবে এই ‘পৌরাণিক জগত’-কে গ্রহণ করেছেন? এ প্রসঙ্গে ইউরোপীয় শিল্পীদের বিষয়ে প্রাবন্ধিক কী মত পোষণ করেন। নিজের ভাষায় লেখো।


আটপৌরে ভাষার শিল্প এবং সাধু ভাষার শিল্প বলতে কী বুঝিয়েছেন? ছবির ভাষা আর মৌখিক ভাষার তফাৎ কোথায় আলোচনা করো।


পটুয়া শিল্প' প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক যামিনী রায়ের মূল বক্তব্য পরিস্ফুট করো।



শিক্ষা ও বিজ্ঞান


“কি বিপুল অপচয় আমাদের জাতীয় প্রয়াসের"—কোন্ প্রয়াসের কথা বলা হয়েছে এবং অপচয় এড়ানোর উপায় কী? প্রসঙ্গত “বিদ্যায়তনিক চলাচল” কথাটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো। — নালন্দা তক্ষশিলার শিক্ষা দর্শনকে লেখক যে অর্থে ক্ষতিকর ভেবেছেন, তুমি কি তা সমর্থনযোগ্য মনে করো।


বিদ্যায়তনিক চলাচল বা Academic Mobility বলতে কী বোঝ? এই চলাচল কীভাবে উগ্র প্রাদেশিকতার প্রতিশেধক হিসাবে কাজ করতে পারে, তা সত্যেন্দ্রনাথ বসুর অনুসরণে আলোচনা করো।


জাপান সম্পর্কে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর বিস্ময় ও মুগ্ধতার কারণ কী? জাপান যাত্রার ফলে বিজ্ঞান শিক্ষার পদ্ধতি সম্পর্কে তিনি কোন ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন? অর্জিত অভিজ্ঞতাকে স্বদেশে কার্যকর করার পক্ষে প্রদত্ত তাঁর যুক্তিগুলির গ্রহণযোগত্য বিচার করো।


শিক্ষার সর্বস্তরে মাতৃভাষাকে বাহন হিসাবে ব্যবহার করার সপক্ষে সত্যেন্দ্রনাথের যুক্তিগুলি প্রতিষ্ঠিত করো | বিজ্ঞানের চর্চায় মাতৃভাষার প্রয়োগ কতটা কার্যকর হতে পারে, সে বিষয়ে লেখকের অভিমত তুলে ধরো।


“আমি বিশুদ্ধবাদী নই”— বক্তব্যটির প্রসঙ্গ এবং তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও। বিশুদ্ধবাদী হওয়ার কারণে প্রাবন্ধিক কী ধরনের অভিমত প্রকাশ করেছেন, তা বিশদভাবে নির্দেশ করো।


যে দেশে বহু ধর্ম বহু ভাষা


“আভ্যন্তরিক ন্যায়ের খাতিরে ইংরেজিই পরীক্ষা ও প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রূপে থাককু।"— ‘আভ্যন্তরিক ন্যায়ে'র অর্থ বুঝিয়ে ইংরেজির সপক্ষে লেখকের যুক্তিগুলি বিশ্লেষণ করো। তোমাদের পাঠ্য আরেকটি প্রবন্ধ “শিক্ষা ও বিজ্ঞান” – এসব স্তরের শিক্ষায় মাতৃভাষা প্রয়োগের যে যৌক্তিকতা দেখানো হয়েছে, তার সঙ্গে বর্তমান প্রবন্ধের বক্তব্যের বিরোধ আছে কিনা বুঝিয়ে দাও।


ভারতে হিন্দির বহুল প্রচলিত সত্ত্বেও অন্নদাশংকর তাকে রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেওয়ার বিরোধী কেন? ইংরেজির গুরুত্ব থাকলেও কোন পরিস্থিতিতে আমাদের কাছে তার প্রয়োজন ফুরোতে পারে বলে লেখক মনে করেন? সাম্প্রতিককালে লেখকের বক্তব্যের প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে তোমার অভিমত দাও।


ধর্মের বেলা আমার বিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছি। ভাষার বেলাও কি দিতে পারিনে? ধর্মের বেলা আমাদের কী ধরনের বিজ্ঞতা প্রকাশ পেয়েছে তা বুঝিয়ে দাও।


“তর্কটা হিন্দি বনাম ইংরেজি নয়” তাহলে তর্কটা কী নিয়ে? লেখকের অনুসরণে আলোচনা করে তাঁর অভিমতের যুক্তিগুলি উপস্থিত করো।


বহু ভাষার দেশ ভারতবর্ষ সম্পর্কে অন্নদাশংকর রায়ের বক্তব্য পরিস্ফুট করে হিন্দি ‘জাতীয় ভাষা’ রূপে গ্রহণ করা চলে কিনা সে বিষয়ে আলোচনা করো।


সোভিয়েত ইউনিয়নের বিস্ময়কর প্রগতির পিছনে সে দেশের গৃহীত পরিকল্পনার মূল সূত্রগুলি নির্দেশ করো। প্রাথমিকভাবে সেখানে সাফল্য এলেও কোন্ জায়গায় অঙ্গ মেলেনি? কৃষির ক্ষেত্রে সেখানে প্রধান দুটি ভুল কী হয়েছিল বলে লেখক মনে করেন, তা বিশদভাবে বুঝিয়ে দাও।


সোভিয়েত ইউনিয়নের বিস্ময়কর প্রগতির পিছনে সে দেশের গৃহীত পরিকল্পনার মূল সূত্রগুলি নির্দেশ করো। প্রাথমিকভাবে সেখানে সাফল্য এলেও, কোন জায়গায় অঙ্ক মেলেনি? কৃষির ক্ষেত্রে সেখানে প্রধান দুটি ভুল কী হয়েছিল বলে লেখক মনে করেন, তা বিশদভাবে বুঝিয়ে দাও।


বিনিয়োগের হারের সঙ্গে আর্থিক প্রগতির সম্পর্কটি ব্যাখ্যা করো। এই বিনিয়োগের ও প্রগতির তত্ত্ব আমাদের দেশের কৃষি ব্যবস্থায় কতটা প্রতিফলিত হয়েছে, তা প্রাসঙ্গিত প্রবন্ধ অবলম্বনে আলোচনা করো।


“চিনে কী হচ্ছে না হচ্ছে তার হদিশ রাখা”— ভারতবর্ষের পক্ষে প্রয়োজন কেন? আমাদের সমস্ত ব্যবস্থার মধ্যে ফাঁকি কোথায় এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা সফল করার কাজে লেখক কীভাবে আমাদের উদ্যোগী হতে বলেছেন? লেখকের বক্তব্যে তাঁর অনুভূতি ও অভিজ্ঞতার মিলন কতটা ঘটেছে, সে বিষয়ে তোমার অভিমত দাও।


গ্রামোন্নয়নের ক্ষেত্রে কৃষি সমস্যার গুরুত্ব বিচার করো এবং এই সমস্যা নিরসনে প্রাবন্ধিক যে বক্তব্যগুলি রেখেছেন, তা আলোচনা করো।


আধুনিক সাহিত্য


“ইতিহাসের তিনটি বড়ো রকমের সমুখানের মধ্য দিয়ে আধুনিকতার এই ক্রমবিকাশকেও আমরা চিহ্নিত করতে পারি।"— ইতিহাসের এই তিনটি বড়ো রকমের সমুখান কী? আধুনিকতা কীরূপ ক্রমবিকাশ এর মধ্য দিয়ে সংঘটিত হয়েছে?


আধুনিক সাহিত্য : গোপাল হালদারের দৃষ্টিতে সংজ্ঞা ও স্বরূপ নির্ধারণ।


“মানুষের সম্বন্ধে আমাদের মূল্যবোধ ক্রমশ আধুনিক যুগে গভীর ও নিগূঢ় হচ্ছে....” গোপাল হালদারের ‘আধুনিক সাহিত্য' প্রবন্ধে এ জাতীয় মূল্যায়নের যথার্থ নিরূপণ করো।


“অনেক ছোটোখাটো জন্মচিহ্ন' থাকে লেখার গায়ে।”―'জন্মচিহ্ন' বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন এবং এইচিহ্ন বিশ্লেষণ করলে কী পাওয়া যায়? পুরনো ও আধুনিক সাহিত্যে এই চিহ্নগত প্রভেদ—কীভাবে পরিস্ফুট হয় বুঝিয়ে দাও।


“আধুনিক সাহিত্য” প্রবন্ধে লেখক আধুনিকতার স্বরূপ কীভাবে পরিস্ফুট করেছেন? একইকালে সব দেশে সমভাবে যে আধুনিকতার বাণী স্ফূর্তি লাভ করে না, সে কথা তিনি বিভিন্ন উদাহরণের সাহায্যে কীভাবে বুঝিয়েছেন, তা নিজের ভাষায় উপস্থিত করো।


“ইতিহাসের তিনটি বড়ো রকমের মনুত্থানের মধ্য দিয়ে আধুনিকতার এই ক্রমবিকাশকেও আমরা চিহ্নিত করতে পারি।” বিশ্বের ইতিহাসের প্রেক্ষিতে প্রাবন্ধিক কথিত উত্থানগুলি নির্দেশ করে আধুনিকতার ক্রমবিকাশটি বিশ্লেষণ করো।


সাহিত্যে আধুনিকতা বলতে কী বোঝ? গোপাল হালদারের ‘আধুনিক সাহিত্য প্রবন্ধে বিভিন্ন কালের সাহিত্য আলোচনার মাধ্যমে লেখক আধুনিকতার স্বরূপ সম্পর্কে যা বলেছেন তার তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।


রবীন্দ্রনাথ ও উত্তরসাধক


তাদের প্রবন্ধে অনিবার্য ছিল রবীন্দ্রনাথের অনুকরণ এবং অসম্ভব ছিল রবীন্দ্রনাথের অনুসরণ।— কাদের সম্বন্ধে উক্তিটি করা হয়েছে এবং অনুকরণ অনিবার্য এবং অসম্ভব ছিল কেন বুঝিয়ে দাও।


সত্যেন্দ্রনাথ ও নজরুলের কাব্য বৈশিষ্ট্য ও তাদের ওপর রবীন্দ্র প্রভাব | কল্লোলযুগের কবিরা কোনদিক থেকে রবীন্দ্রনাথ থেকে স্বতন্ত্র তা আলোচনা করো।


'এই লক্ষণ কবিদের মধ্যে বর্তায় কখনো বা ব্যক্তিগত কারণে আর কখনো বা ঐতিহাসিক কারণে।—লক্ষণটি নির্দেশ করে লক্ষণ বর্তাবার ব্যক্তিগত ও ঐতিহাসিক কারণ ব্যাখ্যা করো। বাংলা সাহিত্য দ্বিতীয় কারণ উদ্ভূত হওয়ার মতো পরিস্থিতি কেন হয়েছিল, তাও লেখকের অনুসরণে বিশ্লেষণ করো।


“রবীন্দ্রনাথের মধ্যাহ্ন তখন, তাঁর প্রতিভা প্রখর হয়ে উঠেছে দিনে দিনে আর যদিও সেই আলোকে কালো বলে প্রমাণ করার জন্য অধ্যবসায়ের অভাব ছিল তবু তরুণ কবিরা অদম্য বেগে রবি চুম্বকে সংলগ্ন হয়েছেন।"—রবীন্দ্রনাথ ও উত্তরসাধক প্রবন্ধে বুদ্ধদেব বসুর এই মন্তব্যের সত্যতা সমীক্ষা করো।


“গুরুদেবের কাব্যকলা মারাত্মকরূপে প্রতারক, সেই মোহিনীমায়ার প্রকৃতি না বুঝে শুধু বাঁশি শুনে ঘর ছাড়লে ডুবতে হবে চোরাবালিতে”— 'রবীন্দ্রনাথ ও উত্তরসাধক' প্রবন্ধে প্রবন্ধকার বুদ্ধদেব বসুর এই মন্তব্যের যাথার্থ্য সমীক্ষা করো।


'রবীন্দ্রনাথ পড়া থাকলে আজকের দিনে সত্যেন্দ্রনাথের আর প্রয়োজন হয় না'— বুদ্ধদেব বসু 'রবীন্দ্রনাথ ও উত্তরসাধক' প্রবন্ধে এই যে মন্তব্য করেছেন এ বিষয়ে তোমার অভিমত জ্ঞাপন করো।


'নজরুল ইসলাম থেকে সুভাষ মুখোপাধ্যায় দুই মহাযুদ্ধের মধ্যবর্তী অবকাশ— এই কুড়ি বছরে বাংলা কবিতার রবীন্দ্রাশ্রিত নাবালক দশার অবসান হল'—‘রবীন্দ্রনাথ ও উত্তরসাধক' প্রবন্ধের আলোকে রবীন্দ্রাশ্রিত নাবালক দশার অবসান ঘটার দিকটি ব্যাখ্যা করো।


'আর বাঙালি কবির পক্ষে, বিশ শতকের তৃতীয় এবং চতুর্থ দশকে প্রধানতম সমস্যা ছিলেন রবীন্দ্রনাথ’—‘রবীন্দ্রনাথ ও উত্তরসাধক' প্রবন্ধে বুদ্ধদেব বসুর এ জাতীয় মন্তব্যের কারণ নির্দেশ করো।


“রবীন্দ্রনাথ পড়া থাকলে, আজকের দিনে সত্যেন্দ্রনাথের আর দরকার হয় না।"—সত্যেন্দ্রনাথের সাহিত্য সম্পর্কে প্রাবন্ধিকের এই মন্তব্য কতটা গ্রহণযোগ্য আলোচনা করো।


“তাঁদের পক্ষে অনিবার্য ছিল রবীন্দ্রনাথের অনুকরণ ও অসম্ভব ছিল রবীন্দ্রনাথের অনুকরণ।” – কাদের সম্বন্ধে উক্তিটি করা হয়েছে এবং অনুকরণ কেন অনিবার্য ও অসম্ভব ছিল বুঝিয়ে দাও।


“এই কথাটা ধরা পড়লো এত দিনে। কল্লোল গোষ্ঠীর লক্ষ্য হল রবীন্দ্রোত্তর হওয়া।”—বিদ্রোহের কথা আলোচনা করেও লেখক যেভাবে আধুনিক কবিদের কাছে রবীন্দ্রনাথের উপযোগিতাই বাংলা সাহিত্যে বিচিত্র হয়ে প্রকাশ পাবে, একথা বলেছেন তার কারণ নির্দেশ করো।


“রবীন্দ্রনাথের পর বাংলা ভাষায় তিনিই প্রথম মৌলিক কবি।”—কাকে মৌলিক কবি বলা হয়েছে, কেন? বিশ্লেষণ করো।


“সত্যেন্দ্রনাথকে মনে হয় রবীন্দ্রনাথেরই সংলগ্ন, কিংবা অন্তর্গত, আর নজরুল ইসলামকে মনে হয় রবীন্দ্রনাথের পরে অন্য একজন কবি।”—সত্যেন্দ্রনাথ ও নজরুলের কাব্য বৈশিষ্ঠ্যের পরিচয় সহ প্রাসঙ্গিক পর্বে তাঁদের ভূমিকা প্রাবন্ধিকের অনুসরণে চিহ্নিত করো। সত্যেন্দ্রের তুলনায় নজরুলকে বিশিষ্টতর বলা কি তুমি সংগত মনে করো।


রবীন্দ্রনাথের উত্তর সাধক হয়েও তাঁর স্বল্প দূরবর্তী কবিরা কীভাবে তাঁর থেকে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য অর্জন করেছিলেন, প্রাবন্ধিকের অনুসরণে তা বিশদভাবে বিবৃত করো।


“রবীন্দ্রনাথ ও উত্তরসাধক” প্রবন্ধে যেখানে রবীন্দ্রনাথের কাব্য বৈশিষ্ট্যের প্রসঙ্গ আছে, সেগুলি একত্র সংহত করে মহাকবি সম্পর্কে বুদ্ধদেব বসুর মূল্যায়নের সামগ্রিক পরিচয় দাও।


“সব সত্ত্বেও একথা সত্য যে রবীন্দ্রনাথের পরে বাংলা ভাষায় তিনি প্রথম মৌলিক কবি।” যাঁর সম্পর্কে কথাগুলি বলা হয়েছে, তাঁর মৌলিকতার লক্ষণগুলি নির্দেশ করো। তুমি কি এ বিষয়ে প্রাবন্ধিকের সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত?

      

সত্যেন্দ্রনাথ তাঁর সময়ে প্রবলভাবে জনপ্রিয় হয়েছিলেন কেন | রবীন্দ্রনাথের কাব্য জগতের বন্ধন থেকে নজরুল বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছিলেন কেন?


আমাদের সাহিত্যিক উত্তরাধিকার আবিষ্কারে ঈশ্বর গুপ্তের রচনার বিচার কেন প্রয়োজন এবং এ বিষয়ে বঙ্কিমচন্দ্র কীভাবে আমাদের সহায়? প্রাবন্ধিকের অনুসরণে বঙ্কিম কথিত ‘রিয়ালিজম'-এর ব্যাখ্যাসহ ঈশ্বর গুপ্তের কবিকৃতির মূল্যায়ন করো।


“দেশের যে ঐতিহ্য ব্রিটিশপূর্ব শিল্প সাহিত্যের উৎস"—তার পরিচয় দাও। এই ঐতিহ্য রক্ষায় ঈশ্বর গুপ্তের ভূমিকা নির্দেশ করো। এ কালের কবিকুলকে দেশজ সংস্কৃতির সঙ্গে সেতু বন্ধনের কথা ভাবতে হচ্ছে কেন, প্রাবন্ধিকের অনুসরণে তা সংক্ষেপে লেখো।


“ঈশ্বর গুপ্ত এই রীতির সার্থকতা ও সীমাবদ্ধতা একাধারে দুয়েরই দৃষ্টান্ত।”— কোন রীতির কথা বলা হয়েছে? তার স্বার্থকতা ও সীমাবদ্ধতা গুপ্ত কবির মধ্যে কীভাবে ধরা পড়েছে? বিষয়টি বোঝাবার জন্য ঈশ্বর গুপ্তের সঙ্গে তাঁর অব্যবহিত পরবর্তী কবিদের প্রাবন্ধিক কথিত তুলনা উপস্থিত করো।


কবি বিষ্ণু দে'র ঈশ্বরগুপ্ত প্রবন্ধটির মূল বক্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।


রূপকথা


রূপকথা' প্রবন্ধটির লেখক শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় কীভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের রূপকথার বিরুদ্ধে অলৌকিক কথা ও অবাস্তবতা সম্পর্কিত অভিযোগটি খণ্ডন করেছেন?


বঙ্গসাহিত্যের অতীতের প্রতি মোহের কারণগুলি ব্যাখ্যা করো। রূপ কথাকে প্রকৃত সাহিত্যের নিয়মে বিচার করা উচিত নয় কেন? রূপকথার বিরুদ্ধে প্রাপ্তবয়স্কদের অভিযোগগুলি উল্লেখ করে সেগুলি সমর্থনযোগ্য কিনা সে বিষয়ে প্রাবন্ধিকের যুক্তি উপস্থিত করো।


পুরাতন সাহিত্যের ইহা একটি অদ্ভুত গুণ।—কোন গুণের কথা বলা হয়েছে এবং সেই গুণ রূপকথার মধ্যে কতটা প্রকাশিত? রূপকথা আমাদের মনে কতটা স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করতে পারে, সে সম্পর্কে লেখকের দেওয়া অভিমত বিচার করো।


অনার্স বাংলা প্রথম পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর