'ছাতির বদলে হাতি' রচনাটির বিষয়বস্তু আলােচনা করাে।
'ছাতির বদলে হাতি' রচনাটিতে লেখক সরাসরি প্রতিবাদের আহ্বান জানিয়েছেন জমিদার আর মহাজনদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে; একইসঙ্গে শুনিয়েছেন, চেংমান এবং আরও কয়েকজনের গল্প, যারা দেনার দায়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে। প্রতি ক্ষেত্রে অতি সামান্য জিনিসের মূল্যকে সুদে-আসলে অস্বাভাবিক মাত্রায় বাড়িয়ে দিয়ে মহাজনেরা চাষিদের জমি আত্মসাৎ করত।
কিন্তু একদিন তারা এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে শিখল। তখন তাদের চোখ খুলে যায়। 'রক্তে বােনা ধান' তারা আর নীরবে জমিদার-মহাজনের হাতে তুলে দিতে অস্বীকার করে। চাষীদের এই সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে আলােচ্য রচনায় লেখক তুলে ধরেছেন। সরব হয়েছেন অত্যাচারিত-শােষিত মানুষের পক্ষ নিয়েই.
ছাতির বদলে হাতি গল্পে মনমােহন মহাজনের চরিত্রবৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে।
ছিল জোতদার আর তালুকদারের নিরঙ্কুশ শাসন।—শাসন সম্পর্কে লেখক কী জানিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।
অথবা, মােনা ঠাকুর বর্ণিত কলের কলকাতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
কলকাতায় আসার পর কলের কলকাতা রচনার লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের কলকাতা একেবারেই ভালাে লাগেনি কেন?
তবু ভালাে এই সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের রাস্তা। -এই রাস্তার বিবরণ দাও।
পুলিশকে মােটে কেয়ার করে না হে!—কে কেয়ার করে না? কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি?