"তবু ভালাে এই সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের রাস্তা।" -এই রাস্তার বিবরণ দাও।

সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের বিবরণ: 'কলের কলকাতা' রচনায় লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায় গ্রামের বাড়িতে তার শৈশব কাটানাের পর পরিবারের সঙ্গে কলকাতা শহরে চলে আসেন। এসময় তিনি বিকেলবেলায়। রাস্তায় একা একা ঘুরে বেড়াতেন। বউবাজার থেকে হাঁটতে হাঁটতে এভাবেই। তিনি একদিন সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের রাস্তায় এসে পৌছােন। এই রাস্তা থেকে অনেকটা আকাশ দেখা যেত। সেখানকার মানুষগুলি ছিল একটু আলাদা ধরনের। সেখানকার একটি সরু গলির মধ্যে এঁদো ঘরে থাকত ফুচকা, পকোড়া আর আলুকাবলিওয়ালার দল। নেবুতলার মােড়ে থাকত কাবলিওয়ালারা। বালক লেখক এই রাস্তার কাছ দিয়ে যেতে ভীষণ ভয় পেতেন।


কারণ, তিনি শুনেছিলেন জায়গাটি নাকি ছেলেধরাদের আস্তানা। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের রাস্তার কলে ভিস্তিওয়ালাদের ভিড় লেগে থাকত। ড্রেনের জলে গা ধুত একদল মানুষ। সুর টেনে টেনে রাস্তার সুরকির ওপর দুরমুশ চালাত কর্পোরেশনের কুলি। এভাবেই ঘামের গন্ধ আর গাড়ি চলার শব্দকে সঙ্গে নিয়েই সেখানকার চুন-বালি-ইটের সৌন্দর্যকে আবিষ্কার করেছিলেন লেখক। সন্ধ্যাবেলায় সেখানেই দাঁড়িয়ে লেখক দেখেছিলেন ট্রামের তারে চকমকির আগুন আর পেতলের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়ানাে 'মুশকিল আসান’-দের।


পুলিশকে মােটে কেয়ার করে না হে!—কে কেয়ার করে না? কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি? 


ইংরেজের জেলখানায় হেঁট হয়ে ঢুকতে যা রাগ হচ্ছিল। -এখানে কোন জেলখানার কথা বলা হয়েছে? লেখকের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দাও। 

অথবা, ইংরেজদের জেলখানায় হেঁট হয়ে ঢুকতে যা রাগ হচ্ছিল। -লেখকের জেলখানায় ভ্রমণের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দাও। 


কলের কলকাতা রচনায় লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায় তিন মাস অসুখে অচেতন থাকার পর সেরে উঠে কলকাতার কোন্ পরিবর্তন দেখেছিলেন? 


কলের কলকাতা রচনায় লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়দের ভাড়াবাড়িতে আসা সরকারি উকিলের কথাগুলি বর্ণনা করে তার সম্বন্ধে লেখকের মূল্যায়ন পর্যালােচনা করাে। 


চেয়ারের ওপর যিনি বসে আছেন, তাঁকে দেখে নিজের চোখকে বিশ্বাস হচ্ছিল না।—চেয়ারের ওপর কে বসেছিলেন? তাকে দেখে লেখক কেন নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না? 


অমনি মনের মধ্যে গুনগুনিয়ে উঠল মার কাছে শেখা গান- মার কাছে শেখা গানটি কী? কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছেন লেখক? 


চেয়ারের ওপর যিনি বসে আছেন, তাকে দেখে নিজের চোখকে বিশ্বাস হচ্ছিল না।—চেয়ারের ওপর কে বসেছিলেন? লেখক তাকে কোথায় দেখেছিলেন? লেখকের এই স্থান দেখার অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে লেখাে। 


সব কিছুই বদলে গেছে। -লেখক যে যে বদল লক্ষ করেছিলেন তা নিজের ভাষায় লেখ। 


দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন কলকাতায় যেসব ঘটনা ঘটেছিল, কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে তার বর্ণনা দাও। 


সে-রাত্তিরে গুলি চলল মেছােবাজারের মােড়ে।—সেদিনের ঘটনাবলি বর্ণনা করে গুলি চলার কারণ লেখাে। 


বিকেলবেলায় পথ-চলতি লােকের ভিড়ে মিশে যাই—মিশে গিয়ে লেখক কী দেখেন? 


ছেলেটা মুখ থুবড়ে মাটিতে পড়ে গেল। -মুখ থুবড়ে পড়ে যাওয়ার আগে ছেলেটা কী করেছিল? এরপর কী ঘটেছিল?