"জীবন কোথায়?" -কে, কাকে বলেছেন? বক্তা জীবনকে কোথায় খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে করেন?
বক্তা ও উদ্দিষ্ট ব্যক্তি: শম্ভু মিত্রের 'বিভাব' নাটকে শম্ভু মিত্র অমর গাঙ্গুলিকে উদ্দেশ্য করে আলােচ্য মন্তব্যটি করেছেন।
জীবনের সন্ধানস্থল : 'বিভাব' নাটকে নাট্যদলের সম্পাদকের নির্দেশে হাসির নাটকের উপকরণ খুঁজতে শম্ভু মিত্র সহ-অভিনেতা অমর গাঙ্গুলির বাড়িতে যান। সেখানে 'বৌদি' তৃপ্তি মিত্রের নির্দেশনায় 'লভ সিন' এবং 'প্রগ্রেসিভ লভ সিন’-এর দৃশ্যের অবতারণা করেও হাসি পায় না। তখন তার সিদ্ধান্ত নেন যে, ঘরের মধ্যে জীবনকে উপলব্ধি করা যাবে না। 'হাসির খােরাক, পপুলার জিনিসের খােরাক’-এর জন্য চার দেয়ালের বাইরে বেরােতে হবে। রাস্তায়, মাঠে, ঘাটে গিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু কাল্পনিকভাবে রাস্তায় গিয়েও সেখানকার মােটরগাড়ি, বাস, হাত-রিকশা কিংবা চলন্ত ট্রামের মধ্যে হাসির উপকরণের খোঁজ তারা পায়নি।
এবার নিশ্চয়ই লােকের খুব হাসি পাবে? -সমগ্র নাট্যকাহিনির নিরিখে মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।
বিভাব নাটকের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
বিভাব নাটকে শম্ভু মিত্রের নাট্যভাবনার যে প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।
বিভাব নাটকে নাট্যরীতির যে নতুনত্ব প্রকাশ পেয়েছে তা আলােচনা করাে।
একাঙ্ক নাটক হিসেবে বিভাব কতখানি সার্থক তা আলােচনা করাে।
বিভাব নাটকটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।
বিভাব নাটকটির নামকরণ কতখানি তাৎপর্যপূর্ণ, আলােচনা করাে।
আমি লাস্ট সিনে প্লে করব না ভাই..- বক্তা কে? কোন্ প্রসঙ্গে বক্তা মন্তব্যটি করেছেন আলােচনা করাে।