"আমি রােজ লুকিয়ে লুকিয়ে গ্রিনরুমে ঘুমোই চাটুজ্জেমশাই কেউ জানে না”—কোন্ নাটকের অংশ? বক্তা কে? তিনি কেন গ্রিনরুমে ঘুমান?

উৎস: প্রশ্নোদৃত উক্তিটি অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'নানা রঙের দিন’ নাটকের অংশ।


বক্তা : উদ্ধৃতিটির বক্তা হলেন থিয়েটারের প্রম্পটার কালীনাথ সেন।


গ্রিনরুমে ঘুমানাের কারণ : প্রায় ষাট বছর বয়সি বৃদ্ধ কালীনাথ সেন ময়লা পাজামা পরে, কালাে চাদর গায়ে দিয়ে, এলােমেলাে চুল নিয়ে গভীর রাতে মঞ্চে প্রবেশ করেছিলেন। নেশাগ্রস্ত রজনীকান্ত তাঁকে দেখে অবাক হয়ে গেলে কালীনাথ প্রশ্নোধৃত উক্তিটি করেন। এরপরই হতদরিদ্র প্রম্পটার কালীনাথ রজনীকান্তকে গ্রিনরুমে ঘুমােনাের কারণটা বলেন। কালীনাথ নেহাতই হাঘরে, তার শােওয়ার কোনাে জায়গা নেই। একারণেই তিনি রাতে থিয়েটার হলের গ্রিনরুমেই ঘুমান। কালীনাথের এই গােপন আস্তানার কথা কেউ জানে না স্বাভাবিকভাবেই। এ কথা থিয়েটার-মালিকের কানে গেলে কালীনাথ 'একেবারে বেঘােরে মারা' পড়বেন। বৃদ্ধ কালীনাথ তাই রজনীকান্তকে সনির্বন্ধ অনুরােধ করেন এ কথাটা মালিকের কানে না তুলতে।


ধু-ধু করা দুপুরে জ্বলন্ত মাঠে বাতাস যেমন একা—যেমন সঙ্গীহীন—তেমনি..—বক্তা কে? কোন্ প্রসঙ্গে বক্তা এ কথা বলেছেন আলােচনা করাে। 


আমিও তাে মানুষ, কালীনাথ।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। বক্তা কেন এরূপ মন্তব্য করেছেন? 


থিয়েটারের দেয়ালে দেয়ালে অঙ্গারের গভীর কালাে অক্ষরে লেখা, আমার জীবনের পয়তান্ত্লিশটা বছর... -এই জীবনের যে কাহিনি বক্তা উল্লেখ করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে। 


ও কী বলল জানাে?—ও বলতে এখানে কার কথা বলা হয়েছে? সে কোন্ পরিস্থিতিতে কী কথা, কাকে বলেছিলেন? 


সেই রাত্রেই জীবনে প্রথম মােক্ষম বুঝলুম যে, যারা বলে নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প—তারা সব গাধা-গাধা।- বক্তা কখন এবং কেন এরকম সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিলেন নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 


অভিনেতা মানে একটা চাকর—একটা জোকার, একটা ক্লাউন। লােকেরা সারাদিন খেটেখুটে এলে তাদের আনন্দ দেওয়াই হল নাটক-ওয়ালাদের একমাত্র কর্তব্য -বক্তার কথার তাৎপর্য আলােচনা করাে। 


এই পবিত্রতার নামাবলিটা সেদিন হঠাৎই ফাঁস হয়ে গেল আমার সামনে- হঠাৎ। -বক্তার এই মন্তব্যের কারণ আলােচনা করাে। 


... প্রাক্তন অভিনেতা রজনী চাটুজ্জের প্রতিভার অপমৃত্যুর করুণ সংবাদ। -কে বলেছেন? এই অপমৃত্যু কীভাবে ঘটে বলে বক্তা মনে করেন? 


কী সহজে এক-একটা চরিত্র বুঝতে পারতামকী আশ্চর্য সব নতুন রঙের চরিত্রগুলাে চেহারা পেত... -বক্তার এই মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে।


..আমার প্রতিভা এখনও মরেনি,—শরীরে যদি রক্ত থাকে, তাহলে সে রক্তে মিশে আছে প্রতিভা।—মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলোচনা করাে। 


শিল্পকে যে-মানুষ ভালবেসেছে—তার বার্ধক্য নেই..—মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখাে। 

অথবা, শিল্পকে যে-সানুষ ভালােবেসেছে তার বার্ধক্য নেই কালীনাথ, একাকীত্ব নেই—বলতে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় কী বুঝিয়েছেন আলােচনা করাে। 


আমাদের দিন ফুরিয়েছে।—কে, কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছেন? বক্তার এই উপলব্ধির কারণ ব্যাখ্যা করাে।