"শিল্পকে যে-মানুষ ভালবেসেছে—তার বার্ধক্য নেই..”—মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখাে | "শিল্পকে যে-সানুষ ভালােবেসেছে তার বার্ধক্য নেই কালীনাথ, একাকীত্ব নেই" —বলতে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় কী বুঝিয়েছেন আলােচনা করাে।
উদ্দিষ্ট মন্তব্যের তাৎপর্য: অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুবাদ নাটক নানা রঙের দিন-এ দেখা যায়, বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় আটষট্টি বছর বয়সে এসে তার অভিনয় জীবনের স্বর্ণযুগকে স্মরণ করে জীবনের উত্তাপ খুঁজেছেন।
আমাদের দিন ফুরিয়েছে।—কে, কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছেন? বক্তার এই উপলব্ধির কারণ ব্যাখ্যা করাে।
নানা রঙের দিন নাটকের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
অথবা, রজনীকান্তের চরিত্রের মধ্যে একজন অভিনেতার চিরকালীন যন্ত্রণাই প্রকাশিত হয়েছে।—আলােচনা করাে।
নানা রঙের দিন নাটকের সংলাপ সৃষ্টিতে নাট্যকারের দক্ষতা আলােচনা করাে।
নানা রঙের দিন নাটক অবলম্বনে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।
নানা রঙের দিন নাটকে প্রম্পটার কালীনাথ সেনের চরিত্র আলােচনা করাে।
নানা রঙের দিন নাটকের সমাপ্তির তাৎপর্য আলােচনা করাে।
নানা রঙের দিন একাঙ্ক নাটক হিসেবে কতখানি সার্থক আলােচনা করাে।
নানা রঙের দিন নাটকটির নামকরণের তাৎপর্য আলােচনা করাে।
এত যে শুনি বাইজেনটিয়াম, সেখানে কি সবাই প্রাসাদেই থাকত? -কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলােচনা করাে।
জয়তােরণে ঠাসা মহনীয় রােম।- কথাটি ব্যাখ্যা করাে। প্রসঙ্গটি উল্লেখের কারণ কী?