বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চুনীলাল বসুর অবদান আলােচনা করাে।

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চুনীলাল বসুর অবদান

প্রখ্যাত চিকিৎসকগবেষক, রসায়নবিদ চুনীলাল বসু ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের ১৩ মার্চ কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাল্যকালে পাঠশালা, তারপর শ্যামবাজার এভি (অ্যাংলাে ভার্নাকুলার) স্কুল এবং সংস্কৃত কলেজিয়েট স্কুলে তাঁর ছাত্রজীবন অতিবাহিত করেন। চিকিৎসাশাস্ত্র পড়ার জন্য মেডিকেল কলেজে ভরতি হয়ে চুনীলাল প্রাথমিক এম বি পরীক্ষাতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। শেষ এম বি পরীক্ষাতেও তিনি বহু পুরস্কার ও স্বর্ণপদকসহ প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। সারাজীবনে তিনি নানান উল্লেখযােগ্য পদে আসীন ছিলেন, যথা—মেডিকেল কাউন্সিলের সদস্য, ইন্ডিয়ান মেডিকেল কংগ্রেসের প্রথম বার্ষিক অধিবেশনের সহ-সভাপতি, ইন্ডিয়ান অ্যাসােসিয়েশন ফর দি কালটিভেশন অব সায়েন্সের সহ-সভাপতি, ক্যালকাটা মেডিকেল জার্নালের তিন বছরের সম্পাদক, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সহ-সভাপতি প্রভৃতি।


রায়বাহাদুর এবং সি আই ই উপাধি ছাড়াও তিনি কলকাতার শেরিফ হন। করবী ফুল নিয়ে বিশেষ গবেষণার জন্য ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘কোট মেমােরিয়াল প্রাইজ' লাভ করেন। কুষ্ঠ রােগের ইনজেকশন প্রস্তুতির গবেষণায় পরিশুদ্ধ দ্রাবক প্রস্তুতির ব্যাপারে তার অসীম অবদান ছিল। তার বিজ্ঞানবিষয়ক গবেষণামূলক বক্তৃতাগুলি The Scientificand Other Paper গ্রন্থের দুই খণ্ডে সংকলিত রয়েছে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় তিনি পাঁচিশটি গ্রন্থ রচনা করেন, যার মধ্যে একুশটিই বিজ্ঞান প্রসঙ্গে রচিত। বইগুলির মধ্যে রয়েছে—ফলিত রসায়ন, রসায়ন সূত্র, জল, বায়ু, কাগজ, খাদ্য, শরীরস্বাস্থ্য বিধান, পল্লীস্বাস্থ্য, চাইত্যাদি।


চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গােলকচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিবচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পের প্রসারে সীতানাথ ঘােষের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মহেন্দ্রচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাজকৃষ্ণ কর্মকারের অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পের প্রসারে কালিদাস শীলের ভূমিকা পর্যালােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পোদ্যোগের ইতিহাসে উপেন্দ্রকিশাের রায়-চৌধুরীর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্প প্রচারে সুকুমার রায়ের উদ্যোগের বিবরণ লিপিবদ্ধ করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে হেমেন্দ্রমােহন বসুর অবদান আলােচনা করাে।