বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান আলােচনা করাে।

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান

নীলমণি মিত্র ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। বাংলার সুপ্রাচীন ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান ছিলেন নীলমণি মিত্র। তাঁর পিতার নাম সুখময় মিত্র। লন্ডন মিশনারি স্কুলে, ডাফ সাহেবের কলেজে এবং রুরকি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে প্রথম বাঙালি ছাত্র হিসেবে অধ্যয়নের কৃতিত্ব তাঁরই। গাঙ্গেয় ক্যানেল বিভাগে কাজের মাধ্যমে তার কর্মজীবনের সূত্রপাত হয়। পরে তিনি কলকাতা প্রেসিডেন্সি বিভাগের সহকারী আর্কিটেক্ট এবং ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে সহকারী ইঞ্জিনিয়ার হন। মতানৈক্যের কারণে চাকরি ছেড়ে তিনি স্বাধীন ব্যবসায় আত্মনিয়ােগ করেন। কলকাতার সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ এবং বিদ্যাসাগর কলেজ, ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের বিজ্ঞান কলেজ নির্মাণে তাঁর ভূমিকা অবিস্মরণীয়।


মূলত তারই পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানে পাইকপাড়ার রাজাদের বাড়ি ও বাগান, যতীন্দ্রমােহন ঠাকুরের প্রাসাদ এবং এমারেল্ড বাওয়ার উদ্যান এবং আরও অজস্র অট্টালিকা গড়ে ওঠে। তিনি বিজ্ঞানসভার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি একটি 'করদাতা সমিতি’-ও প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়াও তিনি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দের ২ আগস্ট তাঁর জীবনাবসান ঘটে।


স্বদেশি শিল্পোদ্যোগের ইতিহাসে উপেন্দ্রকিশাের রায়-চৌধুরীর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্প প্রচারে সুকুমার রায়ের উদ্যোগের বিবরণ লিপিবদ্ধ করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে হেমেন্দ্রমােহন বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রসিকলাল দত্তের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বিপিনবিহারী দাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রমথনাথ বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


মুদ্রণ শিল্প ও পুস্তক প্রকাশনার ইতিহাসে পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোং-এর গুরুত্ব আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মেঘনাদ সাহার অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।