চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।

চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান

প্রখ্যাত চিকিৎসক এবং স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ ডা. বিধানচন্দ্র রায় ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দের ১ জুলাই বিহারের পাটনায় জন্মগ্রহণ করেন। বিএ পাস করার পর থেকে তিনি কলকাতায় বসবাস শুরু করেন। তিনি কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে এলএমএস এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমডি ডিগ্রি লাভ করেন। প্রাদেশিক মেডিকেল সার্ভিসে যােগ দেওয়ার সুবাদে তিনি বিভিন্ন প্রদেশে পরিক্রমা করার সুযােগ পান। বিধানচন্দ্র বিলেতে গিয়ে এমআরসিপি, এমআরসিএস, এফআরসিএস ডিগ্রি লাভ করেন। দেশে ফিরে তিনি ক্যাম্পবেল মেডিকেল স্কুলে (বর্তমান নীলরতন সরকার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল) শিক্ষকতার জীবিকা গ্রহণ করেন।


পরবর্তীকালে বিধানচন্দ্র রয়্যাল সােসাইটি অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড হাইজিনের এবং আমেরিকান সােসাইটি চেস্ট ফিজিসিয়ানের ফেলাে নির্বাচিত হন। ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হন। ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ডিএসসি উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হন। ব্যাবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রেও তার স্বচ্ছন্দ বিচরণ ছিল। তিনি শিলং হাইড্রো ইলেকট্রিক কোম্পানির অন্যতম ডিরেক্টর ছিলেন। জাহাজ, বিমান, ইনসিওরেন্সের ব্যবসার পাশাপাশি মায়ের নামে পাটনায় একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেন। মূলত তাঁরই উদ্যোগে দুর্গাপুর একটি প্রসিদ্ধ শিল্পাঞ্চল হিসেবে গড়ে ওঠে। ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভারতরত্ন উপাধিতে ভূষিত হন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দের ১ জুলাই তার প্রয়াণ ঘটে। তাঁর ইচ্ছানুসারে পরবর্তীকালে তার বাসভবনে রােগ নির্ণয় গবেষণাকেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে।


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গােলকচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিবচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পের প্রসারে সীতানাথ ঘােষের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মহেন্দ্রচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাজকৃষ্ণ কর্মকারের অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পের প্রসারে কালিদাস শীলের ভূমিকা পর্যালােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পোদ্যোগের ইতিহাসে উপেন্দ্রকিশাের রায়-চৌধুরীর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্প প্রচারে সুকুমার রায়ের উদ্যোগের বিবরণ লিপিবদ্ধ করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে হেমেন্দ্রমােহন বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রসিকলাল দত্তের অবদান আলােচনা করাে।