বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান আলােচনা করাে।

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান

ড. গিরীন্দ্রশেখর বসু নদিয়া জেলার বীরনগরের অন্তর্গত উলা গ্রামে ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিএসসি এবং মেডিকেল কলেজ থেকে এমবি পাস করেন। মানসিক রােগ ও চিকিৎসাশাস্ত্রে তার অসামান্য অবদান ছিল। ফ্রয়েডীয় মনঃসমীক্ষা পদ্ধতির সঙ্গে তার মতপার্থক্যের পরিচয় 'থিওরি অব অপােজিট উইশ'-এর মাধ্যমে তিনি ব্যক্ত করেছেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি মনােবিদ্যায় এমএসসি এবং ডিএসসি উপাধি লাভ করেন। ফ্রয়েডের সঙ্গে তাঁর পত্রালাপ ছিল। তিনি কলকাতায় ১৪ নং পারশিবাগান লেনে নিজের বাড়িতে 'ভারতীয় মনঃসমীক্ষা সমিতি' গড়ে তুলে আন্তর্জাতিক সংঘের অনুমােদন অর্জন করেন। গিরীন্দ্রশেখর ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে নিজের ভাই রাজশেখর বসুর দান করা বাড়িতে মানসিক হাসপাতাল গড়ে তােলেন।


পরবর্তীকালে তিনি মেডিকেল কলেজের শারীরবিদ্যার অধ্যাপক এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাবনরমাল সাইকোলজির অধ্যাপক হন। অসুস্থতার জন্য অবসর গ্রহণের আগেই তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়। তিনি মনােবিজ্ঞান বিষয়ে বাংলায় স্বপ্ন, ইংরাজিতে Everyday Psycho-analysis, Concept of repression ইত্যাদি বই লিখেছেন। এ ছাড়াও লালকালাে নামক ছােটোদের বই, পুরাণ প্রবেশ, ভগবদ্গীতা প্রভৃতি ধর্মীয় গ্রন্থ রচনা করেন। তার সংকলিত মনােবিদ্যার পরিভাষা গ্রন্থে মনােবিদ্যার পরিভাষা রচনা ও চয়নে তাঁর বিপুল উদ্যোগ ও শ্রমের সাক্ষ্য ছড়িয়ে রয়েছে।


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গােলকচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিবচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পের প্রসারে সীতানাথ ঘােষের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মহেন্দ্রচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাজকৃষ্ণ কর্মকারের অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পের প্রসারে কালিদাস শীলের ভূমিকা পর্যালােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্পোদ্যোগের ইতিহাসে উপেন্দ্রকিশাের রায়-চৌধুরীর অবদান আলােচনা করাে। 


স্বদেশি শিল্প প্রচারে সুকুমার রায়ের উদ্যোগের বিবরণ লিপিবদ্ধ করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে হেমেন্দ্রমােহন বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রসিকলাল দত্তের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বিপিনবিহারী দাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।