হিন্দু কলেজে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত কীভাবে ঘটেছিল তা আলােচনা করাে।

বাংলার আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানচর্চার প্রেক্ষাপটে হিন্দু কলেজের অবদান

পাশ্চাত্য বিজ্ঞান এবং সাহিত্য আমাদের দেশের জনসাধারণের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়ুক—প্রগতিপন্থীদের এই বাসনা থেকেই ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। দেশীয় ভাষায় অনুবাদের মাধ্যমে পাশ্চাত্য জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চার আদি যুগে ইউরােপীয়রাই বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান রচনা করেন, বিজ্ঞানের পাঠ্য বই লেখেন। এভাবেই মাতৃভাষার মাধ্যমে বাঙালির সঙ্গে ইউরােপীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের যােগসূত্র গড়ে ওঠে। ক্রমে ইংরেজি স্কুল স্থাপিত হলে ধীরে ধীরে বিদেশি ভাষা অবলম্বনে বিজ্ঞানচর্চার আবহ তৈরি হয়। ইংরেজি, বাংলা, পাটিগণিত, ইতিহাস, ভূগােল, জ্যোতির্বিজ্ঞান, গণিত শিক্ষাদানের লক্ষ্যে হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।


১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে সংস্কৃত কলেজ ভবনে হিন্দু কলেজ স্থানান্তরিত হওয়ার পর বিজ্ঞান, গণিত প্রভৃতি বিষয়ের পঠনপাঠনের উপযুক্ত ব্যবস্থা হয় ও কলেজের উন্নতি সাধিত হয়। ১৮৪৩-৪৪-এ কলেজে পরীক্ষামূলক ও প্রকৃতি দর্শন বিভাগ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ খােলা হয়। পাঠ্যবিজ্ঞানের পাঠ্যসূচিতে বীজগণিত, অন্তরকলন ও সমাকলন, গােলীয় ত্রিকোণমিতি, জ্যোতির্বিজ্ঞান, মেকানিক্স, হাইড্রোস্ট্যাটিস, হাইড্রোলিক্স, নিউম্যাটিক্স, অপটিক্স, ড্রয়িং ইত্যাদি ছিল। ক্ৰমে ছাত্রদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে বহু বৃত্তি প্রবর্তিত হয়। এভাবেই অনন্ত সম্ভাবনাময় প্রতিষ্ঠানরূপে হিন্দু কলেজ পরিচিতি লাভ করে। প্রসন্নকুমার সর্বাধিকারী, মহেন্দ্রলাল সরকার, রাধানাথ শিকদার, প্যারীচাঁদ মিত্র প্রমুখ ছিলেন এই কলেজের প্রতিষ্ঠাপর্বের উজ্জ্বল ছাত্র।


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাধাগােবিন্দ করের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে কাদম্বিনী বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ড. কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় দাও। 

অথবা, বাংলা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে উপেন্দ্রনাথ ব্রম্মচারীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 


চিকিৎসাবিজ্ঞানে ড. মহেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে লালমাধব মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বনবিহারী মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সুরেশপ্রসাদ সর্বাধিকারীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চুনীলাল বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান আলােচনা করাে।