বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান আলােচনা করাে।

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান

প্রখ্যাত চিকিৎসক নীলরতন সরকার ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের ১ অক্টোবর চব্বিশ পরগনার নোয় জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে জয়নগর থেকে এন্ট্রান্স এবং ক্যাম্বেল মেডিকেল স্কুল থেকে ডাক্তারি পাস করে সাব- অ্যাসিস্ট্যান্ট সার্জনের চাকরি নেন। ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি মেডিকেল কলেজে ভরতি হন এবং ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে এম বি হন। পরের দুবছরের মধ্যে তিনি এম এ এবং এম ডি উপাধি অর্জন করেন। ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলাে এবং ক্রমে ফ্যাকাল্টি অব সায়েন্স, ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিনের ডিন ও স্নাতকোত্তর কলা ও বিজ্ঞানশিক্ষা বিভাগের সভাপতি হন। নীলরতন, রাধাগােবিন্দ কর এবং সুরেশপ্রসাদ সর্বাধিকারীর সঙ্গে যােগ দিয়ে ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে বেলগাছিয়া মেডিকেল কলেজ (বর্তমান আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল) স্থাপন করেন। তিনি জাতীয় শিক্ষা পরিষদের সম্পাদক হিসেবে এদেশে বৃত্তিগত প্রশিক্ষণের ব্যাপারে বিশেষভাবে উদ্যোগী হয়ে ওঠেন।


যাদবপুর যক্ষ্মা হাসপাতাল, বেঙ্গল টেকনিক্যাল স্কুল, যাদবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ন্যাশানাল ট্যানারি, ন্যাশানাল সােপ ফ্যাক্টরি গঠনে তার ভূমিকা অবিস্মরণীয় হয়ে রয়েছে। রাঙ্গামাটি চা কোম্পানি গঠনে তিনি বহু অর্থ নিয়ােগ করেন। নীলরতন সরকার বসু বিজ্ঞান মন্দির, বিশ্বভারতী ও ভারতীয় জাদুঘরের ট্রাস্টি এবং ১৯১২-২৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্য ছিলেন। ক্যাম্পবেল মেডিকেল স্কুল, কলেজে রূপান্তরিত হলে তাঁরই নামাঙ্কিত হয়ে 'নীলরতন সরকার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল’ নামে পরিচিত হয়।


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাধাগােবিন্দ করের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে কাদম্বিনী বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ড. কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় দাও। 

অথবা, বাংলা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে উপেন্দ্রনাথ ব্রম্মচারীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 


চিকিৎসাবিজ্ঞানে ড. মহেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে লালমাধব মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বনবিহারী মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সুরেশপ্রসাদ সর্বাধিকারীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চুনীলাল বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গােলকচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে।