বাংলার ক্রিকেট খেলার জনকরূপে কে পরিচিত ছিলেন? এই খেলাকে জনপ্রিয় করে তােলার ক্ষেত্রে যেসব বাঙালি ক্রিকেটার বিখ্যাত তাঁদের একজনের সম্বন্ধে তুমি যা জান লেখাে।

আন্তজাতিক স্তরে সুনাম অর্জন করেছেন, এমন একজন বাঙালিক্রীড়াবিদের কৃতিত্বের পরিচয় দাও।


বাংলাদেশে ক্রিকেটের জনক বলা হয় সারদারঞ্জন রায়চৌধুরীকে।


যেসব বাঙালি ক্রিকেটার ক্রিকেটকে জনপ্রিয় করে তুলতে উল্লেখযােগ্য ভূমিকা নিয়েছেন তাদের মধ্যে প্রথম নামটি নিশ্চিতভাবে সৌরভ গঙ্গােপাধ্যায়। ১৯৮৯ সালে বাংলার হয়ে তার প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে হাতেখড়ি। ১৯৯০-৯১ সালে রঞ্জি ট্রফিতে অসাধারণ খেলার ফলে ভারতের একদিনের দলে নির্বাচিত হন। যদিও এরপরই তাকে বাদ যেতে হয়। কিন্তু ঘরােয়া ক্রিকেটে রঞ্জি ও দলীপ ট্রফিতে অসাধারণ সাফল্য ১৯৯৬ সালে ইংল্যান্ড সফরে তাকে জাতীয় দলে ফিরিয়ে আনে, সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে সুযােগ পেয়েই লর্ডসের মাঠে সৌরভ ১৩১ রানের এক অনবদ্য ইনিংস খেলেন। লর্ডসে আবির্ভাবে কোনাে ক্রিকেটারের করা এটাই সর্বোচ্চ রান। পরের ম্যাচে টেন্টব্রিজেও প্রথম ইনিংসে সৌরভ করেন ১৩৬ রান। লরেন্স রাে এবং অ্যালভিন কালিচরণের পরে সৌরভই ক্রিকেটের ইতিহাসে তৃতীয় ব্যক্তিত্ব যিনি জীবনের প্রথম দুটি টেস্টে সেঞ্চুরি করতে পেরেছেন। ১৯৯৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে একদিনের ক্রিকেটে প্রথম সেরিটি করেন সৌরভ। বছরের শেষে সাহারা কাপে সৌরভ পরপর চারটি ম্যাচে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পান। ১৯৯৮ তে ঢাকায় ইনডিপেন্ডেন্স কাপ প্রতিযােগিতার ফাইনালেও তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচ হন।


১৯৯৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে তার করা ১৫৮ বলে ১৮৩ রান বিশ্বকাপে ভারতীয়দের মধ্যে সর্বোচ্চ। রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে ৩১৮ রানের পার্টনারশিপও বিশ্বকাপে ভারতীয়দের সর্বোচ্চ রানের জুটি। ২০০০ সালে ভারতীয় ক্রিকেটের এক টালমাটাল সময়ে সৌরভ গাঙ্গুলিকে ভারতীয় দলের নেতৃত্বের দায়িত্ব দেওয়া হয়। অধিনায়ক হিসেবে সৌরভের টেস্ট সাফল্য অন্যতম শ্রেষ্ঠ অধিনায়কের। তাঁর অধিনায়কত্বে ৪৯ টি টেস্ট ম্যাচের মধ্যে ভারত ২১ টিতে জয়লাভ করে এবং মাত্র ১৩ টিতে পরাজিত হয়। খেলােয়াড় সৌরভ ১১৩ টি টেস্টে ৭২১২ রান, ৩১১টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে ১১৩৬৩ রান করেন। একদিনের আন্তর্জাতিকে তিনি ১০০ টি উইকেটও দখল করেন। ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকার তাঁকে পদ্মশ্রী দিয়ে সম্মানিত করেন।


বাংলার কুস্তির ইতিহাসে গােবর গুহের অবদান আলোচনা করো। 


বাঙালির ক্রীড়া ঐতিহ্যে ফুটবলের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছিল? এই পর্বের ফুটবলের সঙ্গে কোন্ বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের নাম জড়িয়ে আছে? বাংলার ফুটবলের কোন্ ঘটনা, কীভাবে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে উজ্জীবিত করেছিল? 


ফুটবল খেলায় বাঙালির অংশগ্রহণ ও সাফল্যের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। 

অথবা, বাঙালির ফুটবল চর্চার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 


প্রথম ভারতীয় দল হিসেবে আই এফ এ শিল্ড জয়ী মােহনবাগান ক্লাবের ইতিহাস পর্যালােচনা করাে। 


বাঙালির ক্রিকেট সংস্কৃতির পরিচয় লিপিবদ্ধ করাে। 


হকিতে বাঙালির অংশগ্রহণ ও সাফল্যের রূপরেখাটি নির্দেশ করাে। 


স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় পর্বে বাঙালির অ্যাথলেটিক্স, লন টেনিস, টেবিল টেনিস, দাবা ও সাঁতার সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


রামায়ণে বর্ণিত কাহিনি অনুসারে দাবা খেলার স্রষ্টা কে? এই খেলায় বাঙালির সাফল্যের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 


কৰাডির ইতিহাস সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


সার্কাস ও ম্যাজিকের দুনিয়ায় বাঙালির অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, ম্যাজিকের ইতিহাস ও বাঙালির অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে 


কলকাতায় বাঙালির প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা প্রথম স্বদেশি সার্কাসের নাম লেখাে। সার্কাসে বাঙালির অবদানের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 


জাদুবিশ্বাস সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।