গঠনগত দিক থেকে বাক্য কত প্রকারের? যে-কোনাে এক প্রকারের উদাহরণসহ পরিচয় দাও।

গঠনগত দিক থেকে বাক্য তিনপ্রকার— সরল বাক্য, জটিল বাক্য এবং যৌগিক বাক্য।


সরল বাক্য : উপস্থিত বা উহ্য একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া দ্বারা যে বাক্য তৈরি হয়, তাই সরল বাক্য (Simple sentence)।


আমার নাম রাম। আমি বাড়ি গিয়ে তােমাকে ফোন করব। প্রথম বাক্যটিতে হয়' সমাপিকা ক্রিয়া উহ্য আছে। আর দ্বিতীয় বাক্যটিতে 'গিয়ে এবং 'ফোন করব’— এই দুই ক্রিয়া থাকলেও দ্বিতীয়টিই কেবল সমাপিকা ক্রিয়া। তাই এ দুটিই সরল বাক্য।


'হওয়া' বা ‘থাকা' ক্রিয়ার অতীত বা বর্তমান কালের রূপগুলি সমপিকা ক্রিয়া হলেও অনেক সময় সরল বাক্যে এগুলি উহ্য থাকতে পারে। সরল বাক্যে অসমাপিকা ক্রিয়া নাও থাকতে পারে, আবার এক বা একাধিকও থাকতে পারে। আর, সরল বাক্যের কর্তা উহ্য থাকতে পারে। যেমন, "ওকে কথাটা বলল।” আবার, সংযুক্ত বিশেষ্য অর্থাৎ অব্যয় দ্বারা বিভক্ত বা অব্যয়হীন পদগুচ্ছও সরল বাক্যের কর্তা হতে পারে। যেমন—“তর্পণ ও স্মৃতি দুই ভাইবােন।” “রাম, লক্ষ্মণ, সীতা বলে গেলেন। প্রথম উদাহরণটি ও অব্যয়যুক্ত হলেও দ্বিতীয়টি অব্যয়হীন।


বাক্যের অব্যবহিত উপাদান বিশ্লেষণ বলতে কী বােঝ? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও। 


অন্তর্মুখী এবং বহির্মুখী বাক্যগঠন—এই দুই প্রকার গঠনগত প্রকৃতি পর্যালােচনা করাে। 


বিশেষ্যজোট, অনুসর্গজোট, ক্রিয়াজোট এবং ক্রিয়াবিশেষণজোট সম্পর্কে আলােচনা করাে। 


শব্দার্থতত্ত্ব কাকে বলে? শব্দার্থতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়টি সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে এবং এই তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা লেখাে। 

অথবা, শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে। 

অথবা, শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করাে। 


শব্দার্থের সত্যসাপেক্ষ তত্ত্বটি আলােচনা করাে। 


শব্দার্থের বিষয়মূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে। 


সমার্থকতা বিষয়টি নিয়ে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


বিপরীতার্থকতা ও ব্যাপকার্থকতা সম্বন্ধে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


থিসরাস-এর বিস্তৃত বর্ণনা দাও। 


বাক্যতত্ত্বের প্রয়ােগতত্ত্ব বিষয়টি আলােচনা করাে। 


শব্দের অর্থ বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে তিনটি প্রধান তাত্ত্বিক ধারণার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।