বলী কান্ধারীর সঙ্গে সাক্ষাতে মর্দানার কী অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা উল্লেখ করাে।
বলী কান্ধারীর সঙ্গে সাক্ষাতে মদীনার অভিজ্ঞতা: কর্তার সিং দুগগালের 'অলৌকিক' গল্পে গুরু নানকের কথামতাে এক প্রবল গরমের দিনে তুয়ার্ত মর্দানা জলের জন্য তিন বার দরবেশ বলী কাম্ধারীর কুটিরে যায়। পাহাড় চূড়ার আশ্রমে অনেক কষ্টে পৌঁছােনাের পরেও প্রত্যেকবারই তাঁর প্রাপ্তি ছিল শুধু প্রত্যাখ্যান আর উপেক্ষা। প্রথমবার বলী কান্ধারী কুয়াের দিকে ইঙ্গিত করলেও মর্দানা পির নানকের সঙ্গী শুনে তিনি তাকে সঙ্গে সঙ্গে তাড়িয়ে দেন। ক্ষোভে, দুঃখে নিজের বিরক্তি প্রকাশ করা সত্ত্বেও মর্দানা নানকের কথা মেনে আবার বলী কান্ধারীর কাছে যান। কিন্তু এবারও মর্দানাকে 'কাফেরের শিষ্য' বলে বলী কান্ধারী তাড়িয়ে দেন। অত্যন্ত করুণ অবস্থায় নানকের কাছে। ফিরে আসার পর মৃতপ্রায় মর্দানাকে 'জয় নিরঙ্কার' বলে আবারও বলী কান্ধারীর কাছে যেতে বলেন নানক। গুরুর আদেশ অমান্য করতে না পেরে মর্দানা আবারও দীর্ঘ প্রচেষ্টার পরে বলী কান্ধারীর কাছে যায়। কিন্তু পির হওয়া সত্ত্বেও নানক তার শিষ্যের জন্য জল জোগাড় করতে পারছেন না, এই কটাক্ষ করে মর্দানাকে ফের ফিরিয়ে দেন বলী কান্ধারী। ফিরে এসে মর্দানা তৃয়ার্ত গুরু নানকের পায়ের কাছে মূৰ্ছিত হয়ে পড়ে। এইভাবে বলী কান্ধারীর সঙ্গে প্রতিবার সাক্ষাতেই অত্যন্ত তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় মর্দানা।
উনি রীতিমত হতভম্ব। -উনি বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার হতভম্ব হওয়ার কারণ কী ছিল?
মার সঙ্গে তর্ক শুরু করি। -কে মা-এর সঙ্গে তর্ক শুরু করেন? তর্কের বিষয়ই বা কী ছিল?
ঠিক হল, ট্রেনটা থামানাে হবে।—কোন্ ট্রেনের কথা বলা হয়েছে? সেটি কীভাবে থামানাে হয়েছিল?
অলৌকিক গল্পের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
অথবা, অলৌকিক গল্পে অলৌকিক বলতে গল্পকার কী বুঝিয়েছেন?
অলৌকিক গল্পটি ছােটোগল্প হিসেবে কতটা সার্থক তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।