"হাসান আব্দালে এখন যার নাম ‘পাঞ্জা সাহেব’, গুরু নানকের হাতের ছাপ ওতে আজও লেগে রয়েছে।”—এই ঘটনাটি উল্লেখ করাে।
ঘটনার বিবরণ: কর্তার সিং দুগগালের 'অলৌকিক' গল্পে দেখা যায়, গুরু নানকের সঙ্গী তৃয়ার্ত মর্দানা নানকের নির্দেশমতাে জলের জন্য মােট তিন বার পাহাড় চুড়ােয় দরবেশ বলী কাম্ধারীর কাছে যায়। কিন্তু বলী কান্ধারী নানকের নাম শুনেই তাকে তাড়িয়ে দেন। তিন বার প্রত্যাখ্যাত হয়ে মর্দানা যখন প্রায় মুর্ছিত, সেই সময় নানক তার পিঠে হাত বুলিয়ে, সাহস জুগিয়ে সামনের পাথরটা তুলতে বলেন। আর পাথরটা তােলার সঙ্গে সঙ্গেই তার তলা থেকে জলের ঝরনা বেরিয়ে আসে। চারিদিক যখন জলে থইথই, ঠিক সেই সময়েই বলী কাম্ধারীর জলের দরকার হয়। তখন তিনি দেখেন যে, তাঁর কুয়ােয় একটুও জল নেই, অথচ নীচে বয়ে চলেছে জলের স্রোত। একইসঙ্গে গুরু নানককে বাবলাতলায় নিজের অনুচরকে সঙ্গে নিয়ে বসে থাকতেও দেখেন তিনি। ক্ষিপ্ত বলী কান্ধারী তখন পাথরের একটা চাঙড় নীচের দিকে গড়িয়ে দেন। এই দৃশ্য দেখে মর্দানা ভয়ে চিৎকার করে উঠলেও 'জয় নিরঙ্কার ধ্বনি দিয়ে গুরু নানক শান্ত স্বরে হাত দিয়ে পাথরটা থামিয়ে দেন। ফলে পাথরে নানকের হাতের ছাপ সৃষ্টি হয়, যা আজও লেগে রয়েছে। তখন থেকেই হাসান আব্দালের নাম হয় 'পাঞ্জা সাহেব'।
উনি রীতিমত হতভম্ব। -উনি বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার হতভম্ব হওয়ার কারণ কী ছিল?
মার সঙ্গে তর্ক শুরু করি। -কে মা-এর সঙ্গে তর্ক শুরু করেন? তর্কের বিষয়ই বা কী ছিল?
ঠিক হল, ট্রেনটা থামানাে হবে।—কোন্ ট্রেনের কথা বলা হয়েছে? সেটি কীভাবে থামানাে হয়েছিল?
অলৌকিক গল্পের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
অথবা, অলৌকিক গল্পে অলৌকিক বলতে গল্পকার কী বুঝিয়েছেন?
অলৌকিক গল্পটি ছােটোগল্প হিসেবে কতটা সার্থক তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।
গল্পটা আমাদের স্কুলে শােনানাে হল। -গল্পটা কী? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?