'অলৌকিক' গল্পটি ছােটোগল্প হিসেবে কতটা সার্থক তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।

ছােটোগল্প হিসেবে সার্থকতা: কর্তার সিং দুগালের 'অলৌকিক' গল্পটি ছােটোগল্প হিসেবে নানাদিক দিয়েই বিশিষ্ট হয়ে উঠেছে। গল্পের সূচনাই। হয়েছে এক আকস্মিকতা দিয়ে—"তারপর গুরু নানক ঘুরতে ঘুরতে এসে পৌঁছােলেন হাসান আব্দালের জঙ্গলে।" কিন্তু লক্ষণীয় যে, এটা মূল গল্প নয়, গল্পের ভিতরের গল্প। অসাধারণ দক্ষতায় এরকম দুটি গল্পকে জুড়ে দিয়েছেন। লেখক। একটি অতীত ইতিহাসের, অন্যটি বর্তমানের। প্রথমটি দুরাচারী বলী। কান্ধারীর ফেলে দেওয়া পাথর গুরু নানকের হাত দিয়ে থামানাের কাহিনি। হাসান আব্দালের জঙ্গল যেভাবে পাঞ্জাসাহেব হয়েছিল সেই ইতিহাস এই গল্পেই লুকিয়ে আছে। আপাতভাবে অবিশ্বাস্য সেই কাহিনিকে বাস্তব ভিত্তি দিতেই দ্বিতীয় কাহিনিটির অবতারণা হয়। ইংরেজের হাতে বন্দি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নিয়ে যাওয়ার সময়ে ক্ষুধার্ত বন্দিদের খাবার দেওয়ার জন্য রেললাইনে শুয়ে মানুষেরা ট্রেন থামায়। মারা যায় বহু মানুষ। এবারও গল্পের কেন্দ্র সেই পাঞ্জাসাহেব। এই দুটি কাহিনিকে অদ্ভুত কৌশলে একসুতােয় গেঁথে দিয়েছেন লেখক। "ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানাে গেল, পাথরের চাই থামানাে যাবে না কেন?" বর্তমান এভাবেই অতীতকে বিশ্বাসযােগ্য করে তােলে। গল্পে চরিত্রপ্রাধান্য নেই, তবে দুটি কাহিনিতেই নাটকীয়তার উপাদান আছে, আর আছে বলিষ্ঠ জীবনধর্ম যা গল্পটিকে ছােটোগল্প হিসেবে সার্থক করে তুলেছে।


গল্পটা মনে পড়লেই হাসি পেত।- কোন্ গল্পের কথা বলা হয়েছে? এই গল্পের প্রতি বক্তার কীভাবে বিশ্বাস জন্মেছিল? 


গল্পটা আমাদের স্কুলে শােনানাে হল। -গল্পটা কী? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল? 


অলৌকিক গল্পে হাত দিয়ে পাথরের চাই থামানাের ঘটনাটি লেখক প্রথমে বিশ্বাস করেননি কেন? পরে কীভাবে সেই ঘটনা তাঁর কাছে বিশ্বাসযােগ্য হয়ে উঠল? 


অবাক-বিহবল বসে আছি, মুখে কথা নেই।—মুখে কথা নেই কেন? 


যেন রাবণের চিতা—জ্বলছে তাে জ্বলছেই। -রাবণের চিতার মতাে আগুন কারা, কোথায়, কী উদ্দেশ্যে জ্বালিয়েছে? এই আগুন তাদের কীভাবে সাহায্য করে থাকে? 


এ-অঞলের গারােদের ঘর দূর থেকে দেখলেই চেনা যায়। -গারােদের ঘরবাড়ি এবং জীবিকার বর্ণনা দাও। প্রসঙ্গত অন্য যেসব সম্প্রদায়ের মানুষের কথা উল্লিখিত আছে তাদের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 


পাহাড়ি গারােরা তাই তারিফ করে তাদের নাম দিয়েছে হাজং।—হাজং কথার অর্থ কী? হাজংদের জীবনযাত্রার পরিচয় দাও। 

অথবা, পাহাড়ি গারােরা তাই তারিফ করে তাদের নাম দিয়েছে হাজং।- হাজং কথার অর্থ কী? হাজংদের পরিচয় দাও। 


জঙ্গলে যখন আগুন লাগে তখন হয় মজা।—জঙ্গলে আগুন লাগে কেন? এখানে মজা বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন? 


কিন্তু হাতি-বেগার আর চলল না। -হাতি-বেগার আইন কী? তা আর চলল না কেন?


তাই প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠল।—প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিল কেন? কে তাদের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন? 


একটা দুষ্ট শনি কোথাও কোন্ আনাচে যেন লুকিয়ে আছে।—এই দুষ্টু শনির পরিচয় দাও। 

অথবা, জমিদারকে টঙ্ক দিতে গিয়ে চাষিরা ফকির হয়। -সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের আমার বাংলা গ্রন্থের গারাে পাহাড়ের নীচে রচনা অবলম্বনে উদ্ধৃতিটি বিশ্লেষণ করাে। 

অথবা, এত ফসল, এত প্রাচুর্য-তবু কিন্তু মানুষগুলাের দিকে তাকালে মনে হয় জীবনে তাদের শান্তি নেই।—মানুষগুলাের জীবনে শান্তি নেই কেন? 


গারাে পাহাড়ের ঠিক নীচেই সুসং পরগনা।—গারাে পাহাড়ের নীচে রচনা অবলম্বনে সুসং পরগনার নিসর্গ-প্রকৃতি এবং মানুষের জীবনযাত্রার বর্ণনা দাও।