“এ-অঞলের গারােদের ঘর দূর থেকে দেখলেই চেনা যায়।" -গারােদের ঘরবাড়ি এবং জীবিকার বর্ণনা দাও। প্রসঙ্গত অন্য যেসব সম্প্রদায়ের মানুষের কথা উল্লিখিত আছে তাদের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।

গারােদের ঘরবাড়ি এবং জীবিকা: সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের 'গারাে পাহাড়ের নীচে' রচনায় গারােদের ঘরবাড়ির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। বন্য জন্তুজানােয়ারদের ভয়ে তারা মাটি থেকে উঁচুতে মাচায় ঘর বাঁধত। সেখানেই শােয়া, রান্নাবান্না সব কিছু। এমনকি তাদের হাঁসমুরগিগুলিও সেই মাচার উপরেই জায়গা পায়। লেখকের ভাষায় এটা 'পাহাড়ি স্বভাব'। দূর থেকে দেখলেই গারােদের ঘরবাড়ির বিশিষ্টতা বুঝতে পারা যায়। অন্যান্য পাহাড়ি উপজাতিদের মতােই গারােরাও হাল-বলদ নিয়ে প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করে চাষ-আবাদ করে।


অন্যান্য সম্প্রদায়: গারােদের মতােই পাহাড়ের নিম্ন এলাকায় বসবাস করে হাজং, কোচ, বানাই, ডালু, মার্গান ইত্যাদি বিভিন্ন পাহাড়ি সম্প্রদায়ের মানুষ। এর মধ্যে হাজংদের কথা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। হাজং কথাটির অর্থ 'পােকা'। এই হাজংরা হল, 'চাষের পােকা'। পাহাড়ি গারােরা তাদের এই নাম দিয়েছে। কারণ কৃষিকার্যে হাজংরা অদ্বিতীয়। হাজং-ডালুদের ভাষা বাংলা হলেও তাদের ট এবং 'ত' উচ্চারণে ধ্বনি বিপর্যয় ঘটে। সবমিলিয়ে পাহাড়ি মানুষদের জীবনযাত্রা ও স্বভাবগত বৈশিষ্ট্যকে টুকরাে ইঙ্গিতে উপস্থাপন করেছেন লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়।

পাহাড়ি গারােরা তাই তারিফ করে তাদের নাম দিয়েছে হাজং।—হাজং কথার অর্থ কী? হাজংদের জীবনযাত্রার পরিচয় দাও। 

অথবা, পাহাড়ি গারােরা তাই তারিফ করে তাদের নাম দিয়েছে হাজং।- হাজং কথার অর্থ কী? হাজংদের পরিচয় দাও। 


জঙ্গলে যখন আগুন লাগে তখন হয় মজা।—জঙ্গলে আগুন লাগে কেন? এখানে মজা বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন? 


কিন্তু হাতি-বেগার আর চলল না। -হাতি-বেগার আইন কী? তা আর চলল না কেন?


তাই প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠল।—প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিল কেন? কে তাদের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন? 


একটা দুষ্ট শনি কোথাও কোন্ আনাচে যেন লুকিয়ে আছে।—এই দুষ্টু শনির পরিচয় দাও। 

অথবা, জমিদারকে টঙ্ক দিতে গিয়ে চাষিরা ফকির হয়। -সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের আমার বাংলা গ্রন্থের গারাে পাহাড়ের নীচে রচনা অবলম্বনে উদ্ধৃতিটি বিশ্লেষণ করাে। 

অথবা, এত ফসল, এত প্রাচুর্য-তবু কিন্তু মানুষগুলাের দিকে তাকালে মনে হয় জীবনে তাদের শান্তি নেই।—মানুষগুলাের জীবনে শান্তি নেই কেন? 


গারাে পাহাড়ের ঠিক নীচেই সুসং পরগনা।—গারাে পাহাড়ের নীচে রচনা অবলম্বনে সুসং পরগনার নিসর্গ-প্রকৃতি এবং মানুষের জীবনযাত্রার বর্ণনা দাও। 


গারাে পাহাড়ের নীচে যারা বাস করে তাদের জীবনযাত্রার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও। 


অথচ আমরা সবাই বাংলাদেশেরই মানুষ। -অথচ বলার কারণ কী? মন্তব্যটির মধ্যে লেখকের কোন্ জীবনদৃষ্টি ধরা পড়েছে, আলােচনা করাে। 


পচিশ-ত্রিশ বছর আগেকার কথা।—পচিশ-তিরিশ বছর আগেকার কথাটি সংক্ষেপে লেখো। 

অথবা, বিশ্বাস করাে, বানানাে গল্প নয়। -লেখক যে গল্পটির কথা উল্লেখ করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে। 


সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের ছাতির বদলে হাতি রচনা অবলম্বনে গারাে পাহাড়ের অধিবাসীদের ওপর মহাজনদের শােষণ বর্ণনা করাে।  

অথবা, ছাতির বদলে হাতি প্রবন্ধে চাষিদের ওপর মহাজনি শােষণের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও। 


নতুন ছাতি মাথায় দিয়ে মহাফুর্তিতে বাড়ির দিকে সে চলল— কার কথা? সে নতুন ছাতি কীভাবে পেল? 


 ...চেংমানের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে।—চেংমান কে? কেন তার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছিল? 

অথবা, তাতে চেংমানের চোখ কপালে উঠল।—চেংমান কে? তার চোখ কপালে ওঠার কারণ কী?