"তাই প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠল।”—প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিল কেন? কে তাদের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন?
প্রজাদের বিদ্রোহী হয়ে ওঠার কারণ: সুভাষ মুখােপাধ্যায় তাঁর আমার বাংলা গ্রন্থের গারাে পাহাড়ের নীচে’ রচনায় গারাে পাহাড়ের মানুষদের উপরে জমিদারি শােষণের বর্ণনা দিয়েছেন। দৈনন্দিন শােষণের সঙ্গেই সেখানে প্রচলিত ছিল কিছু নির্মম জমিদারি আইন। হাতি-বেগার ছিল এরকমই একটি আইন। জমিদারের হাতি ধরার শখ পূরণ করার জন্য পাহাড়ে মাচা বাঁধা হত। মাচার উপরে সেপাইসান্ত্রি নিয়ে বসতেন জমিদার। সেখানে প্রত্যেক গ্রাম থেকে চাল, চিড়ে ইত্যাদি বেঁধে নিয়ে পুরুষপ্রজাদের আসতে হত। যে জঙ্গলে হাতি আছে তা বেষ্টন করে তাদের দাঁড়াতে হত। ছেলেবুড়াে কাউকেই এই দায়িত্ব থেকে রেহাই দেওয়া হত না। যারা হাতি বেড় দিতে যেত তাদের কাউকে সাপে কামড়াত, কেউবা বাঘের মুখে প্রাণ দিত। এই অত্যাচার সহ্য করতে না পেরেই প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে ওঠে।
একটা দুষ্ট শনি কোথাও কোন্ আনাচে যেন লুকিয়ে আছে।—এই দুষ্টু শনির পরিচয় দাও।
গারাে পাহাড়ের নীচে যারা বাস করে তাদের জীবনযাত্রার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
পচিশ-ত্রিশ বছর আগেকার কথা।—পচিশ-তিরিশ বছর আগেকার কথাটি সংক্ষেপে লেখো।
অথবা, বিশ্বাস করাে, বানানাে গল্প নয়। -লেখক যে গল্পটির কথা উল্লেখ করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।
অথবা, ছাতির বদলে হাতি প্রবন্ধে চাষিদের ওপর মহাজনি শােষণের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
নতুন ছাতি মাথায় দিয়ে মহাফুর্তিতে বাড়ির দিকে সে চলল— কার কথা? সে নতুন ছাতি কীভাবে পেল?
...চেংমানের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে।—চেংমান কে? কেন তার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছিল?
অথবা, তাতে চেংমানের চোখ কপালে উঠল।—চেংমান কে? তার চোখ কপালে ওঠার কারণ কী?
আর এক-রকমের প্রথা আছে—কোন প্রথার কথা বলা হয়েছে?কীভাবে এই প্রথার অবসান ঘটেছিল?