‘যেন রাবণের চিতা—জ্বলছে তাে জ্বলছেই।” -রাবণের চিতার মতাে আগুন কারা, কোথায়, কী উদ্দেশ্যে জ্বালিয়েছে? এই আগুন তাদের কীভাবে সাহায্য করে থাকে?
রাবণের চিতার মতাে জ্বালানাে আগুন: লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায় 'গারাে পাহাড়ের নীচে' রচনায় জানিয়েছেন যে, প্রতিবছর চৈত্র মাসের রাত্রিবেলায় ময়মনসিংহের উত্তরদিকের আকাশে একরাশ ধোঁয়াটে মেঘ দেখা যায়। আসলে ওটা মেঘ নয়, ওটা হল অবিভক্ত বঙ্গদেশের গারাে পাহাড় (বর্তমানে মেঘালয় রাজ্যের অন্তর্গত)। ওখানে বাস করে বিভিন্ন আদিবাসী। তাদের চাষের জন্য লাঙল, হাল বা বলদ কিছুই নেই। তা ছাড়া পাহাড়ের ওপর থাকে শুধু গাছ আর পাথর, মাটি থাকে না। অথচ ফসল না ফলালে সারাবছর তারা খাবার পাবে না। তাই ফসল ফলানাের উদ্দেশ্যে পাহাড়বাসীরা প্রতিবছর চৈত্রমাসে পাহাড়ের শুকনাে ঝােপঝাড়ে একদিন আগুন ধরিয়ে দেয়। দীর্ঘদিন ধরে জ্বলতে থাকা সেই দাবানলকেই লেখক রাবণের চিতা বলে উল্লেখ করেছেন।
অথবা, পাহাড়ি গারােরা তাই তারিফ করে তাদের নাম দিয়েছে হাজং।- হাজং কথার অর্থ কী? হাজংদের পরিচয় দাও।
জঙ্গলে যখন আগুন লাগে তখন হয় মজা।—জঙ্গলে আগুন লাগে কেন? এখানে মজা বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন?
কিন্তু হাতি-বেগার আর চলল না। -হাতি-বেগার আইন কী? তা আর চলল না কেন?
একটা দুষ্ট শনি কোথাও কোন্ আনাচে যেন লুকিয়ে আছে।—এই দুষ্টু শনির পরিচয় দাও।
গারাে পাহাড়ের নীচে যারা বাস করে তাদের জীবনযাত্রার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
পচিশ-ত্রিশ বছর আগেকার কথা।—পচিশ-তিরিশ বছর আগেকার কথাটি সংক্ষেপে লেখো।
অথবা, বিশ্বাস করাে, বানানাে গল্প নয়। -লেখক যে গল্পটির কথা উল্লেখ করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।
অথবা, ছাতির বদলে হাতি প্রবন্ধে চাষিদের ওপর মহাজনি শােষণের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
নতুন ছাতি মাথায় দিয়ে মহাফুর্তিতে বাড়ির দিকে সে চলল— কার কথা? সে নতুন ছাতি কীভাবে পেল?