ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে বােটানিক্যাল গার্ডেনের ভূমিকা ব্যক্ত করে।

বর্তমানে হওড়া শিবপুরের যে জাতীয় উদ্যান আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বােটানিক্যাল গার্ডেন বা শিবপুর বােটানিক্যাল গার্ডেন নামে পরিচিত, তার আদি নাম ছিল রয়্যাল বােটানিক্যাল গার্ডেন। যদিও কোম্পানির বাগান নামেই লােকে উদ্যানটিকে চিনত। মধ্যযুগে ভারত উপমহাদেশে মশলা ও সেই ধরনের বাণিজ্যবস্তুর প্রাচুর্যের আকর্ষণ থাকায় উদ্ভিদবিদ্যা ও উদ্যানবিদ্যায় উৎসাহী বহু মানুষ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারী গােষ্ঠীতে স্থান পেয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্থাপিত কয়েকটি উদ্যানে বিলাতি বিশেষজ্ঞের পরামর্শে নতুন উদ্ভিদ রােপণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই উদ্যানগুলির মধ্যে অন্যতম হল বােটানিক্যাল গার্ডেন। এখানে উদ্ভিদ সম্পর্কিত অনুসন্ধান ও গবেষণা যেমন চলত, তেমনি উদ্যানের কেন্দ্রে ছিল একটি ওষধিশালা। গবেষণা ও পথনির্দেশের জন্য উদ্ভিদের সংগ্রহশালা হিসেবে এটি গড়ে উঠেছিল।


হুগলি নদীর পশ্চিমতীরে হাওড়ার শিবপুরে ভারতের প্রাচীনতম বােটানিক্যাল গার্ডেনটি ১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে গড়ে ওঠে। ২৭৩ একর জমির উপর ৩৫ হাজার ফুল ও ফলগাছে সমৃদ্ধ এই উদ্যানে ১৪০০ রকমের নানাধর্মী ভারতীয় গাছ এবং ৬৫ রকমের বিদেশি গাছ রয়েছে। এই উদ্যানে রয়েছে ১.২ হেক্টর জমি জুড়ে থাকা ২৫০ বছরেরও বেশি পুরােনাে বিশ্বের বৃহত্তম বট গাছ। এই উদ্যানের আয়ুর্বেদিক গাছপালা ভারতের চিকিৎসা গবেষণাকে আজও অমূল্য সহায়তা দান করে। গবেষণার সাহায্যার্থে এখানকার গ্রন্থাগারে বহু দুষ্প্রাপ্য বইও রয়েছে


ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে এশিয়াটিক সােসাইটির অবদান কতখানি তা বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দাও। 


ঔপনিবেশিক বাংলায় শ্রীরামপুর মিশন আধুনিক বিজ্ঞান-চর্চায় প্রচার ও প্রসারে কীভাবে অংশ নিয়েছিল তা পর্যালােচনা করাে। 


ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত প্রসঙ্গে স্কুল বুক সােসাইটির ভূমিকা নির্ণয় করাে। 


হিন্দু কলেজে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত কীভাবে ঘটেছিল তা আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানচর্চার প্রেক্ষাপটে হিন্দু কলেজের অবদান সংক্ষেপে লেখাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাধাগােবিন্দ করের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে কাদম্বিনী বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ড. কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় দাও। 

অথবা, বাংলা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে উপেন্দ্রনাথ ব্রম্মচারীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 


চিকিৎসাবিজ্ঞানে ড. মহেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে লালমাধব মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বনবিহারী মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।