"গলার মধ্যে থলি বানাতে কষ্ট আছে।" -কারা, কীভাবে গলার মধ্যে থলি বানায় তা 'মেঘের গায়ে জেলখানা’ রচনা অবলম্বনে লেখাে | বক্সা জেলে কয়েদিরা কীভাবে সােনাদানা জেলের মধ্যে লুকিয়ে রাখত, তা 'মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা' অবলম্বন করে লেখাে।

উদ্দিষ্ট ব্যক্তিবর্গ: সুভাষ মুখােপাধ্যায় তাঁর 'মেঘের গায়ে জেলখানা' রচনায় উল্লেখ করেছেন যে জেলখানার মধ্যে কয়েদিদের টাকাপয়সা বা সােনাদানা রাখা আইনবিরুদ্ধ হলেও জেলে একটু ভালােভাবে থাকার জন্য কয়েদিরা তাদের ধনসম্পদ রাখার একটা বিশেষ উপায় অবলম্বন করত।


থলি বানানাের পদ্ধতি : দিনের পর দিন অসম্ভব কষ্ট করে কয়েদিরা তাদের গলার মধ্যে একটা ছােট্ট থলি তৈরি করে নিত। দীর্ঘদিন ধরে তারা একটা ভারী সিসার বল গলার কাছের তালুতে অর্থাৎ টাকরাতে রেখে দিত তারা। সেই ভারী বলটি ধীরে ধীরে 'মাংস ছাদা হয়ে' বসে যেত। স্বভাবতই এর ফলে সেই জায়গাটায় দগদগে ঘা হয়ে গেলে তারা যন্ত্রণায় ছটফট করত। ঘায়ের জন্য মুখে দুর্গন্ধ হয়ে যেত। প্রায় একবছর ধরে ঘায়ের যন্ত্রণা এবং দুর্গন্ধ সহ্য করে গর্ত ভালােভাবে তৈরি হয়ে গেলে তারা বলটি বের করে নিত। তারপর একসময় ঘা শুকিয়ে গেলে গলার কাছে তৈরি হয়ে যেত একটা স্থায়ী গর্ত। তখন সেই গর্তের মধ্যে তারা সােনাদানা অনায়াসেই লুকিয়ে রেখে দিত। আর এই থলির মধ্যেই সােনা বা রত্ন রেখে বন্দিরা নিরাপদে দিনযাপন করত। লেখক এ কারণেই বলেছেন, "গলার মধ্যে থলি বানাতে কষ্ট আছে।"


আইনে নেই বলেই টাকা রাখবার মাজর কল করেছে তারা। -কারা কোথায় টাকার রাখবার মজার কল করেছে? মজার কল তৈরির পদ্ধতি উল্লেখ করাে। 


কেননা তাদের বড়াে ঘর, বনেদি বংশতারা সুয়ােরানির ছেলে।—কাদের সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে? তাদের বিষয়ে লেখক কী বলেছেন এবং তাদের প্রতি জেল-কর্তৃপক্ষের আচরণ পর্যালোচনা করাে। 


আজ ইংরেজ নেই, তবু তার আগের ব্যবস্থাই বহাল আছে বক্সায়।—কোন ব্যবস্থার কথা এখানে বলা হয়েছে? যখন বক্সায় ইংরেজরা বন্দিশিবির তৈরি করেছিল, তখন সেখানকার পরিবেশ কেমন ছিল? 


সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বন করে জেলের সাধারণ কয়েদিদের ওপর জেল কর্তৃপক্ষ এবং জেল কর্মচারীদের অত্যাচার বর্ণনা করাে। 

অথবা মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বনে জেলের কয়েদিদের দুর্দশা ও দুরবস্থার বর্ণনা দাও। 

অথবা জেলখানা একটা আলাদা জগৎ। -সেই জগতের যে চিত্র মেঘের গায়ে জেলখানা পাঠে ধরা পড়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে। 


জেলখানাটা পাহাড়ের তিনতলা সমান একটা হাঁটুর ওপর।— কোন্ জেলখানা? সেখানে সাধারণ কয়েদিদের ওপর কীরকম অত্যাচার করা হত? 


আজকাল বড় মন কেমন করে।—কার জন্য, কার মন কেমন করে? তার জীবনের কোন কথা জানা যায়? 


জেলে বন্দি সাধুচরণ ও মুস্তাফার জীবনকাহিনি সংক্ষেপে লেখাে। 


তােমরা হাত বাড়াও, তাকে সাহায্য করাে—লেখক কাকে, কীভাবে, কেন সাহায্য করতে বলেছেন? 


কিন্তু আজও সেই দুটো জ্বলন্ত চোখ আমাকে থেকে থেকে পাগল করে।- কোন ঘটনা প্রসঙ্গে লেখক এ কথা বলেছেন? এই ঘটনা লেখকের মধ্যে কোন প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে? 

অথবা, কিন্তু আজও সেই দুটো জলন্ত চোখ আমাকে থেকে থেকে পাগল করে।—লেখকের এই রকম মন্তব্যের কারণ কী? 


হাত বাড়াও রচনাটির মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।  

অথবা, হাত বাড়াও রচনায় লেখকের বক্তব্যবিষয় কী বুঝিয়ে দাও। 


অমৃতের পুত্র মানুষ।—কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি? উক্তিটির নিহিত অর্থ বুঝিয়ে দাও। 


সরু লিকলিকে আঙুল দিয়ে সেইসব খুনিদের সে শনাক্ত করছে—কে শনাক্ত করছে? কাদের, কেন খুনি বলা হয়েছে?