'হাত বাড়াও' রচনাটির মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে | 'হাত বাড়াও’ রচনায় লেখকের বক্তব্যবিষয় কী বুঝিয়ে দাও।

মূল বক্তব্য : সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের 'হাত বাড়াও' রচনাটি পঞ্চাশের মন্বন্তরের পটভূমিকায় লেখা। প্রকৃতির অসামান্য বিস্তার যে বাংলাদেশে, সেখানেই লেখক দেখেছেন মন্বন্তরের করাল ছায়া। তিনি দেখেছেন, অমৃতের পুত্র যে মানবশিশু, সেই দু-পায়ের সঙ্গে দুহাতও খুঁটে খুঁটে খাচ্ছে। মাটিতে দিয়ে অদ্ভুত জন্তুর মতাে বাজারের মধ্যে পড়ে-থাকা চাল আর ছােলা খুঁজছে। সেই বারাে-তেরাে বছরের ছেলেটির মাজা পড়ে গেছে, হাঁটতে অক্ষম সে। তাই সে জানােয়ারের মতাে চার পায়ে চলছে। ওই কিশোরের চোখ দিয়ে যেন লেখকের সামনে দুর্ভিক্ষের ভয়াল বাস্তবতা ধরা পড়ে। তার মনে হয়, বাংলাদেশের নদীমালা জুড়ে যেন ওই কিশােরের নিশ্বাস ছড়িয়ে আছে। একইসঙ্গে এই দুর্ভিক্ষ আর তার উৎসেও পৌঁছে যেতে চান লেখক। যে মহাজন, জোতদাররা দুর্ভিক্ষকে ভয়াবহ করে তুলেছিল, লেখকের মনে হয় এই কিশাের যেন— "সরু লিকলিকে আঙুল দিয়ে সেইসব খুনিদের সে শনাক্ত করছে শহরে গ্রামে বন্দরে গঞ্জে জীবনের গলায় যারা মৃত্যুর ফাঁস পরাচ্ছে।"


এই সূত্র ধরেই লেখক চেয়েছেন বাংলার বুক জুড়ে সবুজ মাঠে সােনালি ফসল ফলুক, কৃষকের গােলাভরা ধানে জীবনে শান্তি আসুক। যুদ্ধ আর দুর্ভিক্ষের সর্বনাশকে অস্বীকার করে যে মানুষ মাটি থেকে দুটো হাত তুলে দু-পায়ে উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করছে তার দিকে হাত বাড়িয়ে দেওয়া তাই আমাদের সামাজিক দায়। এই বক্তব্যই প্রকাশ পেয়েছে 'হাত বাড়াও' রচনাটিতে।


অমৃতের পুত্র মানুষ।—কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি? উক্তিটির নিহিত অর্থ বুঝিয়ে দাও। 


সরু লিকলিকে আঙুল দিয়ে সেইসব খুনিদের সে শনাক্ত করছে—কে শনাক্ত করছে? কাদের, কেন খুনি বলা হয়েছে? 


সরু লিকলিকে আঙুল দিয়ে সেইসব খুনিদের সে শনাক্ত করছে- এখানে খুনিদের বলতে লেখক কাদের বুঝিয়েছেন? সে শনাক্ত করছে বলার কারণ কী? 


ছুটে পালিয়ে এলাম স্টেশনে। -বক্তা কে? তিনি কেন স্টেশনে পালিয়ে এলেন? 

অথবা, ছুটে পালিয়ে এলাম স্টেশনে—কে ছুটে পালিয়ে এসেছিলেন? তিনি কোন দৃশ্য দেখে পালিয়ে এসেছিলেন তা সংক্ষেপে লেখাে। 


লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায় পঞ্চাশের মন্বন্তরের এক সকালে কী দৃশ্য দেখেছিলেন? সেই দৃশ্যের তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও। 

 

ভাষাবিজ্ঞান বলতে কী বােঝ? ভাষাবিজ্ঞানের স্বরূপ আলােচনা করাে। 


ভাষাবিজ্ঞান বিষয়টিকে বিজ্ঞান বলা হয় কেন তা আলােচনা করাে। 


ভাষাবিজ্ঞানের আলােচ্য বিষয় কী কী? ভাষাবিজ্ঞান কেন মানুষের মৌখিক ভাষাকেই প্রধান্য দেয়? 


ভাষাবিজ্ঞানের আলােচনার বহুলপ্রচলিত শাখাগুলির নাম উল্লেখ করে যে-কোনাে দুটি বিভাগের সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

অথবা, ঐতিহাসিক ও বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান সম্বন্ধে যা জান সংক্ষেপে লেখাে। 


তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান সম্বন্ধে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে। 


ভাষাবিজ্ঞানের শাখার মধ্যে বহুলপ্রচলিত শাখা কয়টি ও কী কী? সেগুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


ভাষাবিজ্ঞানের আলােচনায় তিনটি বহুলপ্রচলিত শাখা কী কী? যে-কোনাে একটি শাখা সম্বন্ধে আলােচনা করাে। 

অথবা, ভাষা কাকে বলে?ভাষাবিজ্ঞানের বহুলপ্রচলিত তিনটি শাখার নাম উল্লেখ করাে। যে-কোনাে একটি শাখা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

ভাষাবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা এবং তাদের মধ্যেকার সম্পর্ক আলােচনা করাে।