"ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়/কিসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।”- কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয় কেন?

উদ্দিষ্ট ব্যক্তিসমূহ: সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতা থেকে উদ্ধৃত এই উক্তিটিতে মহুয়ার দেশের কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমিকদের কথা বলা হয়েছে।


ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্নের হানা দেওয়ার কারণ


নগরজীবন থেকে মুক্তি : সমর সেন তাঁর 'মহুয়ার দেশ’ কবিতায় নগরজীবনের ধূসরতা ও যান্ত্রিকতায় ক্লান্ত মানুষের যন্ত্রণাকে ফুটিয়ে তুলেছেন। এখান থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই কবিকে আকর্ষণ করে মেঘমদির মহুয়ার দেশ, যেখানে পথের দু-পাশে ছায়া ফেলে রহস্যময় দেবদারু গাছের সারি।


প্রকৃতির বুকে যন্ত্রসভ্যতা : কবি আকাঙ্ক্ষা করেন যে, তার ক্লান্তির উপরে মহুয়া ফুল ঝরে পড়ুক। তার চেতনায় ছড়াক স্নিগ্ধ আবেশ। কিন্তু এখানকার সর্বগ্রাসী যান্ত্রিকতায় তার কোনাে সন্ধানই পান না কবি। বরং তার কানে আসে মহুয়া বনের ধারে কয়লাখনির প্রবল শব্দ। শিশিরে ভেজা সবুজ সকালে মহুয়ার দেশের অবসন্ন মানুষদের শরীরেও লেগে থাকে ধুলাের কলঙ্ক। তাঁর স্বপ্নের মহুয়ার দেশও যে আজ যন্ত্রসভ্যতার শিকার। আর তারই বিপন্নতা হানা দেয় সেখানকার মানুষদের দুঃস্বপ্নে। যন্ত্রসভ্যতার ক্ষয়, বিকৃতি আর যান্ত্রিকতার ক্লান্তি থেকে মুক্তি পায় না স্বপ্নের মহুয়ার দেশও। একারণেই তাদের ঘুমহান চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয়।


মহুয়ার দেশ কবিতার মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


মহুয়ার দেশ কবিতায় কবি নগরজীবনের যে ছবি তুলে ধরেছেন তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 


সমর সেনের মহুয়ার দেশ কবিতাটির রচনাশৈলীর বিশিষ্টতা আলােচনা করাে। 


মহুয়ার দেশ কবিতায় কবি মহুয়ার দেশের যে চিত্র অঙ্কন করেছেন তার পরিচয় দাও। 


মহুয়ার দেশ কবিতাটি অবলম্বন করে সমর সেনের কবিমানসের পরিচয় দাও। 


মহুয়ার দেশ কবিতাটিতে কবির যে রােমান্টিকতার প্রকাশ ঘটেছে তা বিশ্লেষণ করাে। 


মহুয়ার দেশ কবিতায় কবি সমর সেন কীভাবে নাগরিক জীবনের ক্লান্তি থেকে শান্তি পাওয়ার কথা বলেছেন? 


গদ্যকবিতা হিসেবে মহুয়ার দেশ কবিতাটির সার্থকতা আলােচনা করাে। 


গাছগুলাে তুলে আনো, বাগানে বসাও- এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গাছেদের সম্পর্কে কবির মনােভাব আমি দেখি কবিতা অবলম্বনে আলােচনা করাে। 


আমার দরকার শুধু গাছ দেখা- বক্তা কে? তার গাছ দেখা দরকার কেন? 


আরােগ্যের জন্যে ওই সবুজের ভীষণ দরকার- কে, কোথায় এ কথা বলেছেন? এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বক্তার কীরূপ মনােভাব প্রকাশ পেয়েছে? 


বহুদিন জঙ্গলে কাটেনি দিন—কেন কবি এ কথা বলেছেন? এই অভাবপূরণের জন্য কবি কী চেয়েছেন?