জারিগান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

জারিগান

আশরাফ সিদ্দিকী তাঁর লােকসাহিত্য গ্রন্থের দ্বিতীয় খণ্ডে জারিগান সম্বন্ধে লিখেছেন—“শােকবিহ্বল মহরম মাসেই জারিগানের ব্যবস্থা হত - এতে মানসিকভাবেও শ্রোতা-দর্শক দল প্রস্তুত থাকত। টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ অঞ্চলে উন্মুক্ত বৃক্ষ বা শামিয়ানার নীচে হওয়া জারিগানে সাধারণত দুইটি দল থাকত। একদল পরিশ্রান্ত হলে অন্যদল গাইত। প্রধান কবিয়ালের পায়ে নূপুর, হাতে দফ, কখনও গালে হাত দিয়ে (বাজনা বন্ধ) গান করত কখনও মধ্যে বসা বয়াতির চারিদিকে চক্রাকারে ঘুরে বাজনা বাজাত দোহারগণ বয়াতি গানের মাধ্যমে নানা অঙ্গভঙ্গি করে কাহিনিকে এগিয়ে নিত।...” শোকের মহরম মাসে এই জারিগান শুনে বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের চোখ অশ্রুসজল হয়ে উঠত।


বীররস, হাস্যরস, করুণরসের অপরূপ মিশেলে তৈরি এবং অপূর্ব উপস্থিত বুদ্ধি বলে স্বতঃস্ফূর্ত উৎসারিত এই গান লােকায়ত বাংলা এবং লােকমানসের অত্যন্ত কাছের সামগ্রী, অসাধারণ জনপ্রিয়। জারিগানেও বন্দনা অংশ লক্ষ করা যায়। মহরম মাস ছাড়া অন্যসময়ে সােনাভান, হাতেমতাই, বেহুলা-লখিন্দরের কাহিনি নিয়ে জারিগানের আদলে গান তৈরি হতে দেখা যায়। নারীভূমিকায় কিশােরদের অংশগ্রহণে তা লােকরঞ্জক হয়ে উঠেছিল।


জারিগান ও জারিনাচ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 


বাংলা গানের ইতিহাসে মান্না দের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে পাল রাজবংশের পরিচয় দাও। 


পালযুগের চিত্রকলার পরিচয় দাও। 


বাংলাদেশে সুলতানি শাসনকালের চিত্রকলার পরিচয় দাও। 


বাংলার চিত্রকলার ইতিহাসে মুরশিদাবাদ শৈলীর গুরুত্ব ও অবদান আলােচনা করাে। 


কোম্পানি শৈলীর মুরশিদাবাদ পর্বের পরিচয় দাও। 


কোম্পানি শৈলী : কলকাতা পর্বের পরিচয় লিপিবদ্ধ করাে। 


চিত্রকলা শিক্ষাচর্চার সূত্রপাত ও প্রসারে দি ইন্ডিয়ান সােসাইটি অব ওরিয়েন্টাল আর্ট-এর ভূমিকা আলােচনা করাে। 


বাঙালি চিত্রকলা চর্চার ধারায় অন্নদাপ্রসাদ বাগচির অবদান আলােচনা করাে। 


বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার চিত্রকলার ইতিহাসে নন্দলাল বসুর অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, চিত্রকলাচর্চায় শিল্পাচার্য নন্দলাল বসুর স্থান নিরূপণ করাে।