'ভারতবর্ষ' গল্প অবলম্বনে বাজারের চায়ের দোকানে বসে-থাকা গ্রামবাসীদের আড্ডার পরিচয় দাও।
বাজারের চায়ের দোকানে বসে-থাকা গ্রামবাসীদের আড্ডার পরিচয়: সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ভারতবর্ষ গল্পে বৈচিত্র্যহীন গ্রাম্যজীবনে অলস সময় উদ্যাপনে গ্রামের মানুষেরা প্রায়শই আসত, বাজারের চায়ের দোকানে।
অকাল দুর্যোগ : পৌষমাসের অকাল-দুর্যোগের শেষ দিনটিতে তেমনিভাবেই বাজারের চায়ের দোকানে এসে বসেছিল কয়েকজন অলস গ্রামবাসী। অসময়ের দুর্যোগে ধানের প্রভৃত ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় তাদের মেজাজ তিরিক্ষে হয়েছিল। চায়ের দোকানে বসে গল্পচ্ছলে তাই তারা রৌদ্রোজ্জ্বল দিনের অপেক্ষা করছিল। ঈশ্বরের উদ্দেশে বক্তব্য : কেউ কেউ হতাশ হয়ে ঈশ্বর বা আল্লার মুণ্ডুপাতও করছিল। একজন যুবক চাষি তাে চরম ক্ষোভ ও হতাশায় চিৎকার করে বলতে শুরু করল যে, তাদের মাথার ওপর ঈশ্বর বা আল্লা নামধারী কোনাে নিয়ন্ত্রক নেই—কেউই নেই। আড্ডার নানান ধরন : আড্ডার কোনাে নির্দিষ্ট প্রসঙ্গ ছিল না। বােম্বাইয়ের চলচ্চিত্র-জগতের গায়ক ও অভিনেতা-অভিনেত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি, মুখ্যমন্ত্রী এবং বিধায়ক থেকে পাড়ার সরা বাউরির প্রসঙ্গ চলে আসে আলােচনায়। ইতিকথা : এইভাবে আড্ডা যখন জমে ওঠে, তখনই সবাইকে বিস্মিত করে দিয়ে সেখানে এক বৃদ্ধার আগমন ঘটে।
ভারতবর্ষ ছােটোগল্পটিতে অকাল-দুর্যোগ সম্বন্ধে যে আলােচনা করা হয়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে।
সেই সময় এল এক বুড়ি।—লেখক বুড়ির সম্পর্কে যে বর্ণনা দিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।
তােরা মর, তােদর শতগুষ্টি মরুক।- কে মন্তব্যটি করেছে? মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলােচনা করাে।
বিজ্ঞ চৌকিদারের পরামর্শ মানা হল।– চৌকিদার কী পরামর্শ দিয়েছিল? সেই পরামর্শ মেনে কী করা হয়েছিল?
শেষ রােদের আলােয় সে দূরের দিকে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল।—কার কথা বলা হয়েছে? সে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল কেন?
বচসা বেড়ে গেল।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বচসার কারণ আলােচনা করাে।
ভারতবর্ষ গল্পের মােল্লাসাহেব এবং ভটচাজমশাইয়ের চরিত্রের তুলনামূলক আলােচনা করাে।
ভারতবর্ষ গল্পের চৌকিদারের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।
দেখতে-দেখতে প্রচণ্ড উত্তেজনা ছড়াল চারদিকে।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই উত্তেজনাপূর্ণ ঘটনার বিবরণ দাও।