'ভারতবর্ষ' ছােটোগল্পটিতে অকাল-দুর্যোগ সম্বন্ধে যে আলােচনা করা হয়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে।
অকাল-দুর্যোগ সম্বন্ধে আলােচনা: সময়কাল : সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের 'ভারতবর্ষ' গল্পটিতে পৌষমাসের এক মঙ্গলবার রাঢ়বাংলার একটি গ্রাম্য বাজারে হঠাৎই উত্তরের মাঠ থেকে কনকনে ঠান্ডা বাতাস ধেয়ে আসতে শুরু করেছিল। তারপরই ছাইরঙের মেঘে ঢেকে যায় আকাশ। শুরু হয়ে যায় বৃষ্টি। পৌষে বাদলা ও ডাওর : রাঢ়ের প্রবল জাঁকালাে শীত সেই বৃষ্টিপাতের ফলে তীক্ষ্ণতর হয়। পৌষের এই বৃষ্টিকে ভদ্রলােকে বলে 'পউষে বাদলা', ছােটো জাতের লােকেরা বলে 'ডাওর'। ফাপি : কিন্তু যেহেতু পৌষের বৃষ্টির সঙ্গে প্রবল বাতাসও চলছিল, তাই অবস্থাটা ইতরজনের ভাষায় ছিল ‘ফাপি’ অর্থাৎ সংকটজনক অবস্থা। ক্ষতির আশঙ্কা : খেতের ধান তখনও যেহেতু কেটে নেওয়া হয়নি, তাই কৃষিজীবী গ্রামবাসীরা ফসলের ক্ষতির আশঙ্কায় তিরিক্ষে-মেজাজের হয়ে উঠেছিল। অলস সময়ের আড্ডা : অকালবর্ষণের সেই দিনগুলিতে চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে-আসা গরিব মানুষগুলি গল্পগুজব করতে করতে তাই রােদ ঝলমল দিনের অপেক্ষা করছিল। সেখানে বসে হতাশ হয়ে কেউ কেউ ঈশ্বর মুণ্ডুপাতও করছিল।
সেই সময় এল এক বুড়ি।—লেখক বুড়ির সম্পর্কে যে বর্ণনা দিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।
তােরা মর, তােদর শতগুষ্টি মরুক।- কে মন্তব্যটি করেছে? মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলােচনা করাে।
বিজ্ঞ চৌকিদারের পরামর্শ মানা হল।– চৌকিদার কী পরামর্শ দিয়েছিল? সেই পরামর্শ মেনে কী করা হয়েছিল?
শেষ রােদের আলােয় সে দূরের দিকে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল।—কার কথা বলা হয়েছে? সে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল কেন?
বচসা বেড়ে গেল।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বচসার কারণ আলােচনা করাে।
ভারতবর্ষ গল্পের মােল্লাসাহেব এবং ভটচাজমশাইয়ের চরিত্রের তুলনামূলক আলােচনা করাে।
ভারতবর্ষ গল্পের চৌকিদারের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।
দেখতে-দেখতে প্রচণ্ড উত্তেজনা ছড়াল চারদিকে।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই উত্তেজনাপূর্ণ ঘটনার বিবরণ দাও।