'ভারতবর্ষ' গল্পের চৌকিদারের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।
চৌকিদারের চরিত্র: কথামুখ : সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ভারতবর্ষ গল্পের চৌকিদার চরিত্রের দুটি প্রধান বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।
বাস্তব বুদ্ধিসম্পন্নতা : বাজার-পার্শ্ববর্তী বটগাছতলায় বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। ভেবে গ্রামের লােকেরা চৌকিদারকে খবর দেয়। চৌকিদার অকুস্থলে এসে গ্রামবাসীকে খবরটা থানায় দিতে বারণ করে। পৌষের অকাল-দুর্যোগে এক ভিখারিনি বুড়ির মৃত্যু থানায় খবর দেওয়ার মতাে তত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তা ছাড়া, থানা যেহেতু সেখান থেকে পাঁচ ক্রোশ দূরে, তাই খবর পেয়ে থানার লােকেদের আসতে আসতে মাঝরাত্রি হয়ে যাবে। ততক্ষণে লাশের দুর্গন্ধ চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। তাই সে বুড়িকে নদীর চড়ায় ফেলে আসার বাস্তবােচিত পরামর্শ দেয়। তবে বাস্তববুদ্ধির অধিকারী চৌকিদারের পর্যবেক্ষণে একটু ভুল হয়েছিল। কেননা সে জীবন্ত বুড়িকে দেখে বলেছিল যে, লাশ ফুলে উঠেছে।
দেখতে-দেখতে প্রচণ্ড উত্তেজনা ছড়াল চারদিকে।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই উত্তেজনাপূর্ণ ঘটনার বিবরণ দাও।
ছােটোগল্প হিসেবে ভারতবর্ষ-এর সার্থকতা বিচার করাে।
সাম্প্রদায়িকতা বিরােধী গল্প হিসেবে ভারতবর্ষ ছােটোগল্পটি কতখানি সার্থকতা আলােচনা করাে।
লদীতে ফেলে দিয়ে এসাে।—উক্তিটি কার? কোন পরিস্থিতিতে তার এই উক্তি?
ভারতবর্ষ গল্পটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।
রূপ নারানের কূলে/জেগে উঠিলাম- কবির এই জেগে ওঠার তাৎপর্য আলােচনা করাে।
জানিলাম এ জগৎ/ স্বপ্ন নয়।- কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য লেখাে।