মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন (১৯৫২-৫৩ খ্রি.)

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন (১৯৫২-৫৩ খ্রি.)


স্বাধীনতার পূর্বে প্রথম কোন কমিশন, কত খ্রিস্টাব্দে মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নতিকল্পে বিস্তারিত আলােচনা করে?

স্বাধীনতার পূর্বে প্রথম হান্টার কমিশন, ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নতিকল্পে বিস্তারিত আলােচনা করে।


স্বাধীনতালাভের পর ভারতে কে প্রথম মাধ্যমিক শিক্ষার মানােন্নয়নের সুপারিশ করেন?

স্বাধীনতালাভের পর ভারতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কমিশনের সভাপতি ড. সর্বপল্লী রাধাকৃয়াণ উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য নির্ধারণ প্রসঙ্গে প্রথম মাধ্যমিক শিক্ষার মানােন্নয়নের সুপারিশ করেন।


স্বাধীন ভারতের প্রথম মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নয়ন কমিটির নাম কী ? এটি কবে গঠিত হয়?

স্বাধীন ভারতের প্রথম মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নয়ন কমিটির নাম হল তারাচাঁদ কমিটি। এটি ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়।


মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন কবে গঠিত হয়?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২৩ সেপ্টেম্বর গঠিত হয়।


মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের সভাপতি কে ছিলেন?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের সভাপতি ছিলেন ড. লক্ষ্মণস্বামী মুদালিয়র।


স্বাধীন ভারতে কে সর্বপ্রথম মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নয়ন সম্পর্কে একটি সর্বভারতীয় কমিশন গঠনের প্রস্তাব করেন?

স্বাধীন ভারতে কেন্দ্রীয় শিক্ষা উপদেষ্টা পর্ষদ সর্বপ্রথম মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নয়ন সম্পর্কে একটি সর্বভারতীয় কমিশন গঠনের প্রস্তাব করেছিলেন।


মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের সদস্য কত ছিল?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন মােট ৯ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হয়।


মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের ভারতীয় সদস্য কারা ছিলেন?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনে মােট ৭ জন ভারতীয় সদস্য ছিলেন। এঁরা হলেন ড. লক্ষ্মণস্বামী মুদালিয়র, ড. অনাথনাথ বসু, শ্ৰীমতী হংসরাজ মেহেতা, শ্রী জে এ তারপােরভেলা, শ্রীমতী কে এল শ্রীমাণী, শ্রী এম টি ব্যাস, শ্রী কে জি ফারাদিন।


মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের বিদেশি সদস্য কারা ছিলেন?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনে দুজন বিদেশি সদস্য ছিলেন। এঁরা- জন খিরসি, কে আর উইলিয়াম।


মাধ্যমিক শিক্ষার প্রধান বিচার্য বিষয় কী ছিল?

মাধ্যমিক শিক্ষার প্রধান বিচার্য বিষয় ছিল ভারতবাসীর জন্য একটি সুসংবদ্ধ মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থা রচনা করা।


মুদালিয়র কমিশন কবে তার রিপাের্ট জমা দেয়?

মুদালিয়র কমিশন ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের ২৯ আগস্ট তার রিপাের্ট সরকারকে জমা দেয়।


মুদালিয়র কমিশনের রিপাের্টটি কত পৃষ্ঠার ছিল?

মুদালিয়র কমিশনের রিপাের্টটির পৃষ্ঠাসংখ্যা ছিল ৩১১।


মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের সম্পাদক কে ছিলেন?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের সম্পাদক ছিলেন শ্রী অনাথনাথ বসু।


[Book Download - ক্লিক করুন]


মুদালিয়র কমিশন দ্বারা উল্লিখিত মাধ্যমিক শিক্ষার দুটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য ব্যক্ত করাে।

মুদালিয়র কমিশন কর্তৃক উল্লিখিত মাধ্যমিক শিক্ষার দুটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হল

  • প্রজাতান্ত্রিক স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্য সুনাগরিক গড়ে তােলা এবং

  • যুবসমাজের চরিত্রগঠন।


মাধ্যমিক শিক্ষার একটি লক্ষ্য উল্লেখ করো।

মাধ্যমিক শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হল ভবিষ্যতের জন্য সুনাগরিক তৈরি করা।


কমিশনের রিপাের্টে মধ্যশিক্ষার স্থায়িত্বকাল কত বছর ধরা হয়?

কমিশনের রিপাের্টে মধ্যশিক্ষার স্থায়িত্বকাল ধরা হয় সাত বছর।


মুদালিয়র কমিশনের রিপাের্টে প্রাথমিক বা নিম্নবুনিয়াদি শিক্ষা কত বছর করার কথা বলা হয়েছে?

মুদালিয়র কমিশনের রিপাের্টে প্রাথমিক বা নিম্নবুনিয়াদি শিক্ষা ৫ বছর করার কথা বলা হয়েছে।


কমিশন উচ্চবুনিয়াদি বা নিম্নমাধ্যমিক শিক্ষার মেয়াদ কত বছর স্থির করে?

মুদালিয়র কমিশন উচ্চবুনিয়াদি বা নিম্নমাধ্যমিক শিক্ষার মেয়াদ ৩ বছর স্থির করে।


মুদালিয়র কমিশনের রিপাের্টে উচ্চমাধ্যমিক স্তর কত বছর করার কথা বলা হয়েছে?

মুদালিয়র কমিশনের রিপাের্টে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার স্তর চার বছর করার কথা বলা হয়েছে।


মুদালিয়র কমিশনের মতে, মাধ্যমিক শিক্ষার পরিকাঠামােটি মােট কত বছরের ছিল?

মুদালিয়র কমিশনের মতে, মাধ্যমিক শিক্ষার পরিকাঠামােটি মােট ১২ বছরের ছিল।


মুদালিয়র কমিশন বিদ্যালয় শিক্ষার মেয়াদ কত বছর স্থির করে?

মুদালিয়র কমিশন বিদ্যালয় শিক্ষার মেয়াদ ১১ বছর স্থির করে।


মুদালিয়র কমিশন ডিগ্রি কোর্সের সময়কাল কত বছর স্থির করে?

মুদালিয়র কমিশন ডিগ্রি কোর্সের সময়কাল তিন বছর স্থির করে।


মুদালিয়র কমিশন প্রা-বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের মেয়াদ কত বছরের জন্য এবং কোথায় করার সুপারিশ করে?

মুদালিয়র কমিশন ১ বছরের জন্য পেশাগত স্নাতক কলেজগুলােতে প্রাক্-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা স্তরের সুপারিশ করেছিল।


মাধ্যমিক স্তরে প্রযুক্তিশিক্ষার ধারণা তৈরির জন্য মুদালিয়র কমিশন কোন্ সংগঠনকে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করতে বলেছিল?

মাধ্যমিক স্তরে প্রযুক্তিবিদ্যার ধারণা তৈরির জন্য মুদালিয়র কমিশন সর্বভারতীয় কারিগরি শিক্ষা পর্ষদ বা All India Council for Technical Education নামক সংগঠনকে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করতে বলেছিল।


AICTE-এর পুরাে কথাটি কী?

AICTE-এর পুরাে কথা হল AIL India Council for Technical Education.


মুদালিয়র কমিশনের রিপাের্ট অনুযায়ী নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বয়সসীমা কত ছিল?

মুদালিয়র কমিশনের রিপাের্ট অনুযায়ী নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বয়সসীমা ১১ থেকে ১৬ বছর ছিল।


নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মুদালিয়র কমিশন কোন্ কোন বিষয় পড়ানাের সুপারিশ করেছিল?

নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মুদালিয়র কমিশন যেসকল বিষয় পড়ানাের সুপারিশ করেছিল, সেগুলি হল-

  • ভাষা,

  • সামাজিক শিক্ষা,

  • সাধারণ বিজ্ঞান,

  • গণিত,

  • কলাবিদ্যা ও সংগীতবিদ্যা,

  • শিল্প এবং

  • শারীরবিজ্ঞান।


মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন প্রস্তাবিত উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যক্রমে ভাষা ব্যতীত আর কী কী কেন্দ্রীয় বিষয় (Core Subjects) ছিল?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যক্রমে ভাষা ব্যতীত সমাজবিদ্যা, গণিত-সহ সাধারণ বিজ্ঞান এবং যে-কোনাে একটি হাতের কাজ প্রভৃতি কেন্দ্রীয় বিষয় ছিল।


মাধ্যমিক শিক্ষায় সপ্তপ্রবাহ’ (Seven Stream System) কী?

মুদালিয়র কমিশন উচ্চতর মাধ্যমিক শিক্ষায় ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে যে সাতটি প্রবাহ বা বিভাগের উল্লেখ করেছেন, সেগুলিকেই একত্রে সপ্তপ্রবাহ বলা হয়।


মাধ্যমিক শিক্ষায় অতিরিক্ত বিষয় (Additional Subjects) সম্পর্কে মুদালিয়র কমিশনের অভিমত কী?

মুদালিয়র কমিশনের মতে, যদি কোনাে শিক্ষার্থী অতিরিক্ত বিষয় পড়তে চায় তবে যে-কোনাে একটি প্রবাহ থেকে যে-কোনাে একটি বিষয় স্থির করে পড়তে পারে, যা বাধ্যতামূলক নয়।


কমিশনের মতে, ঐচ্ছিক বিষয়ের (Optional Subjects) যে-কোনাে একটি প্রবাহ থেকে ছাত্ররা ক-টি বিষয় পছন্দ করতে পারবে?

মুদালিয়র কমিশনের মতে, ঐচ্ছিক বিষয়ের যে-কোনাে একটি প্রবাহ থেকে ছাত্ররা তিনটি বিষয় পছন্দ করতে পারবে।


ভাষা শিক্ষা বিষয়ে উপদেষ্টা বাের্ডটির নাম কী?

ভাষা শিক্ষা বিষয়ে উপদেষ্টা বাের্ডটির নাম ছিল কেন্দ্রীয় শিক্ষা উপদেষ্টা বাের্ড বা Central Advisory Board of Education CABE।


CABE-এর পুরাে নাম কী?

CABE-এর পুরাে নাম হল— Central Advisory Board of Education.


মুদালিয়র কমিশন মাধ্যমিক শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে কোন ভাষা চিহ্নিত করে?

মুদালিয়র কমিশন মাধ্যমিক শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে মাতৃভাষা বা আঞ্চলিক ভাষাকে চিহ্নিত করে।


ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে মুদালিয়র কমিশন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত কত স্থির করে?

ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে মুদালিয়র কমিশন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত স্থির করে ১:৪০।


মুদালিয়র কমিশন নিম্নমাধ্যমিক স্তরে ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে কী সুপারিশ করে?

মুদালিয়র কমিশন নিম্নমাধ্যমিক স্তরে দুটি ভাষা শিক্ষার সুপারিশ করেছিল একটি মাতৃভাষা এবং অপরটি ইংরেজি বা হিন্দি।


মুদালিয়র কমিশন উচ্চমাধ্যমিক স্তরে কী কী ভাষা শেখার সুপারিশ করেছিল?

মুদালিয়র কমিশন উচ্চতর মাধ্যমিক স্তরে দুটি ভাষা শেখার সুপারিশ করেছিল। একটি মাতৃভাষা এবং অন্যটি হিন্দি বা ইংরেজি বা সংস্কৃত।


নারীশিক্ষা বিষয়ে মুদালিয়র কমিশনের সুপারিশ কী ছিল?

মুদালিয়র কমিশনের মতে, মেয়েদের শিক্ষা ছেলেদের সঙ্গে সমানভাবেই চলবে। তাদের জন্য গার্হস্থ্য বিজ্ঞানের সুপারিশ করা হয়। সেই সঙ্গে বিশেষ করে অনুন্নত অঞ্চলগুলিতে সরকারি তরফে পৃথক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়।


মুদালিয়র কমিশন শিক্ষক-শিক্ষণের (Teachers' Training) জন্য কী সুপারিশ করে?

মুদালিয়র কমিশনের মতে, মাধ্যমিক শিক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষক-শিক্ষিকার জন্য শিক্ষণের কাল ২ বছর এবং স্নাতক শিক্ষকদের জন্য ১ বছরের শিক্ষণ কোর্সের প্রস্তাব দিয়েছিল।


মুদালিয়র কমিশন কী ধরনের স্কুল প্রতিষ্ঠার পরামর্শ দেয়?

মুদালিয়র কমিশন বহুমুখী বিদ্যালয় (Multipurpose School) স্থাপনের পরামর্শ দিয়েছিল।


মুদালিয়র কমিশনের প্রস্তাবে বহুমুখী বিদ্যালয় বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?

মুদালিয়র কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, যে-সমস্ত বিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ রুচি, সামর্থ্য ও প্রবণতা অনুযায়ী সাধারণ ও বিশেষ শিক্ষালাভ করতে পারে তাদের বহুমুখী বিদ্যালয় বলা হয়েছে।


মাধ্যমিক শিক্ষা বাের্ড (Secondary Board of Education) কেন গঠন করা হয়?

মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থা সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য প্রতি রাজ্যে শিক্ষা অধিকর্তার সভাপতিত্বে কারিগরি ও বৃত্তিশিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য মাধ্যমিক শিক্ষা বাের্ড গঠন করা হয়।


কত জন সদস্য নিয়ে মাধ্যমিক শিক্ষা বাের্ড গঠন করা হয়?

১০ জন কারিগরি ও বৃত্তিশিক্ষা বিষয়ে ২৫ জন বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিকে নিয়ে মাধ্যমিক শিক্ষা বাের্ড গঠন করা হয়।


প্রযুক্তিবিদ্যার অগ্রগতির জন্য মুদালিয়র কমিশন কী কর চাপানাের সুপারিশ করেছিল?

প্রযুক্তিবিদ্যার অগ্রগতির জন্য মুদালিয়র কমিশন শিল্পমূলক শিক্ষা কর চাপানাের সুপারিশ করেছিল।


মুদালিয়র কমিশন পরীক্ষায় নম্বর প্রদানের জন্য কোন পদ্ধতি চালু করে?

মুদালিয়র কমিশন পরীক্ষায় নম্বর প্রদানের জন্য সাংকেতিক পদ্ধতি ব্যবহারের সুপারিশ করেছিল। যেমন—‘A’ অতি উত্তম, 'B' উত্তম, 'C সাধারণ, 'D মন্দ এবং 'E' অতি মন্দ।


Cumulative Record Card কী?

মুদালিয়র কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, শিক্ষার্থীর উন্নয়ন সম্পর্কে যে বিবরণ পত্র লেখা হত, তাকে Cumulative‌ Record Card বলা হয়।


CRC-এর পুরাে কথা কী?

Cumulative Record Card.


মুদালিয়র কমিশনের মতে, বিদ্যালয়ের ন্যূনতম কর্মকালীন দিন কত স্থির করা হয়?

মুদালিয়র কমিশন বিদ্যালয়ের ন্যূনতম কর্মকালীন দিন ন্যূনতম ২০০ দিন স্থির করে।


'Five-point scale' কী?

শিক্ষার্থীদের হাতের কাজের মূল্যায়নের জন্য মুদালিয়র কমিশন যে পাঁচ ধরনের পদ বা rank-এর সুপারিশ করেছিল, তা 'Five point scale' নামে পরিচিত। এগুলি হল Excellent (A), Good (B), Fair and Average (C), Poor (D) এবং Very Poor (E)।


মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন শিক্ষার্থীদের লিখিত পরীক্ষার মূল্যায়নের জন্য কোন্ কোন্ গ্রেডের সুপারিশ করেছিল?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন শিক্ষার্থীদের লিখিত পরীক্ষার মূল্যায়নের জন্য পাঁচটি গ্রেডের সুপারিশ করেছিল। এগুলি হল- Distinction (A), Credit (B), Pass (C), Failure (D) Cases referred back (E)।