বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. ইন্দুমাধব মল্লিকের অবদান আলােচনা করাে।

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. ইন্দুমাধব মল্লিকের অবদান

১৮৬৯ খ্রিস্টাব্দের ৪ ডিসেম্বর বর্ধমান জেলার কালনার অন্তর্গত গুপ্তিপাড়ায় ইন্দুমাধব মল্লিক জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম রাধাগােবিন্দ মল্লিক। ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দে ইন্দুমাধব বঙ্গবাসী কলেজ থেকে বটানিতে এমএ পাস করেন। এ ছাড়াও তিনি দর্শনশাস্ত্রে, পদার্থবিদ্যায় এবং ফিজিওলজিতেও এমএ পাস করেন। ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি আইনে স্নাতক হন। ১৮৯৭ থেকে ১৯০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ইন্দুমাধব বঙ্গবাসী কলেজে তর্কবিদ্যা, দর্শন, পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন বিষয়ে শিক্ষকতা করেন।


১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিকিৎসাশাস্ত্রে এমডি হন। চিকিৎসক হিসেবে তিনি যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেন। এদেশে 'অটোভ্যাকসিন' চালু করার ক্ষেত্রে তাঁর উল্লেখযােগ্য ভূমিকা রয়েছে। তিনি জনসাধারণের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে সচেনতা বাড়াতে উদ্যোগী ছিলেন। ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে 'ইকমিক্ কুকার' আবিষ্কার করে তিনি আলােড়ন সৃষ্টি করেন। নিছক শখের বশবর্তী হয়েই ইন্দুভূষণ বহু মূল্যবান পাণ্ডুলিপি সংগ্রহ করেন। তাঁর রচিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে চীন ভ্রমণ, বিলাত ভ্রমণ—যা তার বিদেশের বহু স্থান ভ্রমণের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের লেখা। ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দের ৮ মে তার জীবনাবসান হয়।


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিশিরকুমার মিত্রের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন ধরের অবদান আলােচনা করাে। 


রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার পরিচয় দাও। 


রবীন্দ্রনাথ ব্যতীত ঠাকুরবাড়ির অন্যান্য মানুষজনের বিজ্ঞানচর্চার পরিচয় দাও। 


বাঙালির বিজ্ঞান ভাবনা ও বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে অক্ষয়কুমার দত্তের অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে |  

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদানন্দ রায়ের অবদান আলােচনা করাে।


বাংলার কীটপতঙ্গ গ্রন্থের রচয়িতা কে? বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে তার অবদান আলােচনা করাে। 


বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চারুচন্দ্র ভট্টাচার্যের অবদান আলােচনা করাে। 


বাঙালির ক্রীড়া সংস্কৃতির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। প্রত্যেক ধরনের খেলার নাম উল্লেখ করাে।